স্থায়ীভাবে গায়ের ত্বক ফর্সা করার সেরা
প্রাকৃতিক উপায়
→ : যুগে যুগে মানুষ নিজের সৌন্দর্য নিয়ে
ভেবেছে। নিজেকে যাতে অন্যের কাছে
আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা যায়,
সেজন্য চেষ্টার ত্রুটি রাখেন না সৌন্দর্য
সচেতনমাত্রেই।
→ সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলা ব্যস্ত জীবনে সবসময় নিজের যত্ন ঠিকমতো নেওয়া খুবই মুশকিল। তা ছাড়া দিনদিন পরিবেশও দূষণযুক্ত হয়ে পড়ছে। এতে করে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা
আসলেই ভীষণ মুশকিল। অথচ নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আধুনিকযুগে এ কথার সত্যতা অনস্বীকার্য।
→ নারী বা পুরুষ, একটি সুন্দর মুখের
কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর দেখাতে কে না চায়! সেই আদি যুগ থেকেই গায়ের রং নিয়ে মানুষের
নানান চিন্তা। অনেকেরই কাম্য একটি ফর্সা সুন্দর ত্বকের। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, শারীরিক অসুস্থতা, দীর্ঘসময় রান্নাঘরে কাজ করা ইত্যাদি নানান কারণে ত্বক হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক
উজ্জ্বলতা। হয়ে যায় কালচে ও বিবর্ণ। রং
ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না কখনোই।
কিন্তু আসলে সত্যিই কি এসব ক্রিমে গায়ের রং ফর্সা হয়? মুখের রং হয়তো একটুখানি উজ্জ্বল হয়, কিন্তু পুরো শরীরের ত্বক? সেটা কিন্তু আসলে হয়ে ওঠে না। পার্লারগুলোতে আছে রঙ ফর্সা করার নানান আয়োজন। যেমন স্কিন ব্লিচ, ফেয়ার পলিশসহ আরও কত কী। কিন্তু জেনে রাখুন, এই সবই আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।তছারা ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলু হারাম। তাহলে কী করবেন?
প্রাকৃতিক উপায়ে এবং ঘরোয়াভাবে গায়ের রং ফর্সা করার রয়েছে সহজ উপায়। শুধু তাই নয়, এভাবে যে ফর্সা রঙটা আপনি পাবেন সেটা হবে স্থায়ী।
সৌন্দর্য সেটাই, যা ভেতর থেকে আসে। আসুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে রঙ ফর্সা করার দুটি পদ্ধতি।
★★★দুধ ও কাঁচা হলুদ :★★★
→ রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে
পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন।
নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধ গাঢ় হলুদ
রঙ ধারণ করলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার করে পান করতে থাকুন।
★★★ কাঁচা হলুদ :★★★
শুধু দুধের সঙ্গে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ ফর্সা করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর।
★
উপকরণ : দুধ ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, এবং কাঁচা হলুদ বাটা ১ চা চামচ। কীভাবে ব্যবহার করবেন?
★ দুধ, লেবুর রস ও হলুদ বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম পানিতে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বকের রং হয়ে
উঠবে ফর্সা, কোমল, দাগমুক্ত ও সুন্দর।
তাহলে আর দেরি কেন? বাড়িতে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে নিজে থেকে হয়ে উঠুন ফর্সা, সুন্দর।
Tag:-
হাত ও পা ফর্সা করার উপায়,হাতের কালো দাগ হাত পা ফর্সা করার ক্রিম,হাত পায়ের নখের যত্ন, হাত পা ফর্সা করার লোশন,চোখের নিচের কালো,দাগ দূর করার উপায়,হাত পা ফর্সা করার
উপায়,পায়ের গোড়ালি ফাটা, মুখ ফর্সা করার ক্রিম, মুখের রং ফর্সা করার উপায়, ছেলেদের মুখ ফর্সা করার উপায়, হাত ফরসা করার উপায়, ত্বক ফর্সা করার
ক্রীম, রং ফর্সা করার ক্রিম।,কালো ত্বক ফর্সা করার উপায়,ছেলেদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়,মেয়েদের ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে ফর্সা হওয়া যায়,ফর্সা সবচেয়ে ভাল উপায়,ফর্সা হওয়ার সেরা টিপস,দ্রুত ফর্সা হওয়াার ক্রিম,৭ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়,৩০ দিনে, ১মাসে,
প্রাকৃতিক উপায়
→ : যুগে যুগে মানুষ নিজের সৌন্দর্য নিয়ে
ভেবেছে। নিজেকে যাতে অন্যের কাছে
আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা যায়,
সেজন্য চেষ্টার ত্রুটি রাখেন না সৌন্দর্য
সচেতনমাত্রেই।
→ সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলা ব্যস্ত জীবনে সবসময় নিজের যত্ন ঠিকমতো নেওয়া খুবই মুশকিল। তা ছাড়া দিনদিন পরিবেশও দূষণযুক্ত হয়ে পড়ছে। এতে করে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা
আসলেই ভীষণ মুশকিল। অথচ নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আধুনিকযুগে এ কথার সত্যতা অনস্বীকার্য।
→ নারী বা পুরুষ, একটি সুন্দর মুখের
কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর দেখাতে কে না চায়! সেই আদি যুগ থেকেই গায়ের রং নিয়ে মানুষের
নানান চিন্তা। অনেকেরই কাম্য একটি ফর্সা সুন্দর ত্বকের। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, শারীরিক অসুস্থতা, দীর্ঘসময় রান্নাঘরে কাজ করা ইত্যাদি নানান কারণে ত্বক হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক
উজ্জ্বলতা। হয়ে যায় কালচে ও বিবর্ণ। রং
ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না কখনোই।
কিন্তু আসলে সত্যিই কি এসব ক্রিমে গায়ের রং ফর্সা হয়? মুখের রং হয়তো একটুখানি উজ্জ্বল হয়, কিন্তু পুরো শরীরের ত্বক? সেটা কিন্তু আসলে হয়ে ওঠে না। পার্লারগুলোতে আছে রঙ ফর্সা করার নানান আয়োজন। যেমন স্কিন ব্লিচ, ফেয়ার পলিশসহ আরও কত কী। কিন্তু জেনে রাখুন, এই সবই আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।তছারা ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলু হারাম। তাহলে কী করবেন?
প্রাকৃতিক উপায়ে এবং ঘরোয়াভাবে গায়ের রং ফর্সা করার রয়েছে সহজ উপায়। শুধু তাই নয়, এভাবে যে ফর্সা রঙটা আপনি পাবেন সেটা হবে স্থায়ী।
সৌন্দর্য সেটাই, যা ভেতর থেকে আসে। আসুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে রঙ ফর্সা করার দুটি পদ্ধতি।
★★★দুধ ও কাঁচা হলুদ :★★★
→ রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে
পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন।
নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধ গাঢ় হলুদ
রঙ ধারণ করলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার করে পান করতে থাকুন।
★★★ কাঁচা হলুদ :★★★
শুধু দুধের সঙ্গে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ ফর্সা করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর।
★
উপকরণ : দুধ ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, এবং কাঁচা হলুদ বাটা ১ চা চামচ। কীভাবে ব্যবহার করবেন?
★ দুধ, লেবুর রস ও হলুদ বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম পানিতে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বকের রং হয়ে
উঠবে ফর্সা, কোমল, দাগমুক্ত ও সুন্দর।
তাহলে আর দেরি কেন? বাড়িতে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে নিজে থেকে হয়ে উঠুন ফর্সা, সুন্দর।
Tag:-
হাত ও পা ফর্সা করার উপায়,হাতের কালো দাগ হাত পা ফর্সা করার ক্রিম,হাত পায়ের নখের যত্ন, হাত পা ফর্সা করার লোশন,চোখের নিচের কালো,দাগ দূর করার উপায়,হাত পা ফর্সা করার
উপায়,পায়ের গোড়ালি ফাটা, মুখ ফর্সা করার ক্রিম, মুখের রং ফর্সা করার উপায়, ছেলেদের মুখ ফর্সা করার উপায়, হাত ফরসা করার উপায়, ত্বক ফর্সা করার
ক্রীম, রং ফর্সা করার ক্রিম।,কালো ত্বক ফর্সা করার উপায়,ছেলেদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়,মেয়েদের ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে ফর্সা হওয়া যায়,ফর্সা সবচেয়ে ভাল উপায়,ফর্সা হওয়ার সেরা টিপস,দ্রুত ফর্সা হওয়াার ক্রিম,৭ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়,৩০ দিনে, ১মাসে,