বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বেস্ট বাংলা জোকস ২০১৭।
১★★এক পিচ্চি মেয়ে দোকানদারকে বলছে
মেয়ে:- আচ্ছা আঙ্কেল আমি যখন বড় হবো তখন আপনি কি আপনার ছেলের
সাথেআমাকে বিয়ে দিবেন?
.
.
.
. .
দোকানদার হেসে দিয়ে, হ্যাঁ মামনি অবশ্যই দিবো।
.
.
.
মেয়ে:- ঠিক আছে, তাহলে আপনার হবু পুত্র বধূকে ফ্রি দুইটা আইসক্রিম
দেন । কী চালাক রে বাবা ...
বাচ্চা হইলেও মাথায় চরম বুদ্ধি।
২★★ ২০২০ সালে অনেকটা এমন হতে পারে- মেয়েরা ছেলেদের দেখে বলবেঃ
১ম মেয়েঃ দেখ দেখ, ছেলেটা চরম মাল।
২য় মেয়েঃ চল, অর নাম্বারটা নেই।
মেয়েঃ অই চিক্না, তর নাম্বারটা দেতো।
ছেলে লজ্জা পেয়ে বলবেঃ আপ্নাদের ঘরে কি বাপ, ভাই নেই?
১ম মেয়েঃ বাপ, ভাই তো আসে। কিন্তু তোর মতো চিক্না যে নাই।
৩★★ এতো সোজা জিনিসটা
আমাদের পচাদা সন্ধেবেলা পাড়ার আড্ডায় এসেই বললো, "একটা জিনিস বল দেখি, গুগল ছেলে না মেয়ে?"
আমরা এর-ওর দিকে মুখ চাওয়াচাওয়ি করছি দেখে পচাদা একটা করুণার হাসি হেসে বললো,
"এতো সোজা জিনিসটাও বলতে পারলি না! গুগল হলো মেয়ে।"
এবার আমরা পচাদাকে ধরলাম, "যাতা বললেই হলো? গুগল মেয়ে হলো কিকরে?"
পচাদা খুবই তাচ্ছিল্যের সঙ্গে বললো, "দেখ বাইয়া, গুগল মেয়েই।
কারন, তোকে কোন কথাই শেষ করতে দেবে না, আর তার আগেই পঞ্চাশটা সাজেশন দিয়ে বসবে!
এবার বুঝলি?" বলেই কেটে পড়লো।
৪★★ বিল্টু গ্রামে তার মায়ের কাছে ফোন করেছে—বিল্টু: মা, একটা সুখবর আছে।
মা: বলিস কি! তাড়াতাড়ি বলে ফেল।
বিল্টু: এখন থেকে আমরা দুই জন থেকে তিন জন হয়ে গেছি, মা।
মা: এই সুখবরটা এত দেরিতে বললি কেন? তা ছেলে না মেয়ে হয়েছে রে?
বিল্টু: ওসব কিছু না। আমার বউ আরেকটি বিয়ে করে ফেলেছে, মা! :
৫★★ ডাক্তারবাবু জীবনের প্রথম অপারেশন
ডাক্তারবাবু জীবনের প্রথম অপারেশন করতে চলেছেন। খুবই উৎকণ্ঠিত।
অপারেশন একসময় শেষও হয়ে গেলো এবং রোগীও কিছুক্ষণ বাদেই অক্কা পেলেন। বাংলা জোক রোগী মরে যাওয়ার পর ডাক্তারবাবু দেওয়ালে টাঙ্গানো ভগবানের ছবির সামনে গিয়ে হাতজোড় করে, মাথা নীচু করে খুবই ভক্তিভরে বললেন, "হে প্রভু, জগতের প্রাণদাতা, আমার তরফ থেকে এই প্রথম নৈবেদ্য দয়া করে গ্রহণ করুন!"
৬★★ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদিজিকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন, "ভোটের আগে তো রোজ অচ্ছে দিন এর কথা শুনতাম।তা অচ্ছে দিন কি এসে গেছে?"
নরেন্দ্র মোদি জোক, বাংলা জোক
মোদিজি বললেন, "ভাই, তোমাদের মিডিয়াতে তো রোজ ফেয়ার এ্যাণ্ড লাভলির বিজ্ঞাপন বেরোয়। আমারও একটা প্রশ্ন ছিলো। যারা ফেয়ার এ্যাণ্ড লাভলি লাগাচ্ছে, তাদের সব্বাই কি ফর্সা হয়ে গেছে?"
৭★★ মেয়েদের দৃষ্টি যখন যেমন :
১ম বর্ষ : সিনিয়র ভাইদের প্রতি ।
২য় বর্ষ : জুনিয়র টিচারদের প্রতি ।
৩য় বর্ষ : সব বিফল হয়ে তখন ক্লাসমেটদের প্রতি ।
৪র্থ বর্ষ : যখন কেউ দাম দেয় না তখন বাবা মা যা দেয় তাই ।
৮★★ এক ছাত্র পরিক্ষায় ফেল করে বললো, আপনাকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাস করবো; যদি উত্তর না দিতে পারেন তাহলে আমাকে A গ্রেড দিতে হবে!!! শিক্ষক: ঠিক আছে!!! ছাত্র: কোনটা বৈধকিন্তু যুক্তিসংগত নয় , যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ নয় এবং না যুক্তিসংগত না বৈধ??? শিক্ষক কোন উত্তর দিতে না পেরে ছাত্রকে A গ্রেড দিলো!!! তারপর ছাত্র এর উত্তর দিলো : ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ স্যার আপনার বয়স৫৩ আর আপনার স্ত্রীর ২৩.... এটা বৈধ কিন্তু যুক্তিসংগত নয়....!!!!! আপনার স্ত্রীর ২৫ বছর বয়সী একটা বয়ফ্রেন্ড.... আছে এটা যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ নয়....!!!! আর এখন আপনি আপনার স্ত্রীর লাভার কে A গ্রেডদিলেন ...... এটা না বৈধ না যুক্তিসংগত..... !!!!!......
৮★★ গল্প হলেও সত্যি, "এক ফোঁটা কষ্ট আর এক মুঠো হাসি" কখোনোই পাশাপাশি থাকতে পারে না...!!! তবুও যদি কখোনো এদের পাশাপাশি দেখা যায়, তবে এদের মধ্যে একটি fake হিসেবে থাকে...!!! আর অন্যটি থাকে সত্য হিসেবে...!!! অর্থাৎ যদি 'কষ্ট' টা সত্ত্য হয়, 'হাসি' টা হয় fake...!!! আবার যখন 'হাসি' টা থাকে সত্য তখন 'কষ্ট' টা fake হয়...!!!
৯★★ স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।
১০★★ পূর্নিমা রাত ছিল……..
ওর হাতে আমার হাত ছিল……
ওর পায়ে আমার পা ছিল……
ওর উপরে আমি ছিলাম……
আমার নীচে ও ছিল……
বলুনতো ও আমার কে ছিল?………..
ও আমার সাইকেল ছিল
১১★★ ৯ বছরের ২টা।
বাবা ও ছেলের মধো কথোপকথন
ছেলে : বাবা আমি বিয়ে করবো ১৮
বছরের একটি মেয়ে দেখ…..।
বাবা : যদি ১৮ বছরের মেয়ে না পাই ???
ছেলে:তাহলে.
:
৯ বছরের ২টা হলেও চলবে।
বাবা : হারামজাদা কি বললি……!?!
১২★★★ এইটা যদি সম্পূর্ণটা না পড়েন, কছম আল্লাহর জিবনে চরম ১টা জিনিস মিস করবেন...!! আবুল সাহেব মৃত্যুর পরে দেখিলেন উনার সামনে দুইটা লাইন, স্বর্গের আর নরকের। উনি বিশাল ভাব লইয়া গটগট কইরা স্বর্গের দরজা দিয়া ঢুকতে নিলেন। স্বর্গের প্রহরী উনাকে গেটে আটকাইয়া ডেটাবেজ চেক কইরা কহিল, তোমার নাম নাই লিস্টে, তোমারে ঢুকতে দেয়া যাইবো না। আ...বুল সাহেব বত্রিশ পাটি দন্ত বিকশিত করিয়া বললেন, কি যে বলেন না আপনারা, আমার নাম থাকবে না! ভাল করে দেখেন, ... দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম ... প্রহরী গম্ভীর গলায় বলিল, তুমি পলিটিশিয়ান? তাইলে তুমি নরকে গিয়া খোঁজ নাও। দেখ নরকের লিস্টে হয়তো তোমার নাম আছে। আবুল সাহেব এইবার পাট নিয়া কহিলেন, আমি নরকে যাব? নেভার! আমি দৌড়ে ফার্স্ট হয়া মিনিস্টার হইছি ... গেলি, হতচ্ছাড়া.... বলিয়া স্বর্গের প্রহরী লাঠি লইয়া আবুলকে নরকের পানে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল। জীবনের সকল পাপ কাজের কথা স্মরণ কইরা চুল ছিঁড়িতে ছিঁড়িতে আবুল সাহেব নরকের গেটে আইসা খাড়াইলেন। তেনার নাকে নরকের তীব্র পুঁতিগন্ধ আসিয়া হানিল। নরকের প্রহরী আবুলকে দেখিয়া এটিএম শামসুজ্জামান স্টাইলে হাসিয়া কহিল, আস আবুল মিয়া, তোমারেই খুঁজতেছি ম্যালাদিন ধইরা!!! আইজকা পাইছি, বানামু তোমারে। আবুল সাহেব ক্ষীণ গলায় কহিলেন, লিস্ট চেক করবেন না? প্রহরী কয়, লিস্ট দিয়া কি হইবো? কথা বাড়াইয়ো না, সোজা নরকে ঢুইকা পড়, পরে আইসা লিস্টে সাইন কইরা যাইও। তোমারে আইজকা সাইজ করুম। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসেবে ঘাড়ত্যাড়ামী করিয়া কহিলেন, সাইন না কইরা ঢুকুম না। প্রহরী চোখ লাল কইরা খাতা খুলিয়া কহিল, খাড়া, তোরে সাইন করাইয়া লই একবার। মিনিটখানেক পরে নরকের প্রহরী লিস্ট চেক করিয়া মাথা চুলকায়া কয়, তোমার নাম তো নাই লিস্টে! খাড়াও তো কম্পিউটারে দেখি একটু। আবুল মিয়া বিশাল পাট নিয়া কহিলেন, আপনারা আসলে কোন কাজেরই না, আমাকে দেখেন, দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম... প্রহরী বিরক্ত মুখে কহিল, ব্যাটা আবুল, দেখতাছস না ডেটাবেজে চেক করতাছি... মিনিটখানেক পরে প্রহরী বিড়বিড় করিয়া কহিল, ডেটাবেজে গন্ডগোল নাকি? ঢুকতেছে না ক্যান? সাথে সাথে আবুল সাহেবের মুখ দিয়া কথার তুবড়ি ছুটিল। পাইছেন কি আপনেরা? স্বর্গেও ঢুকতে দিবেন না, নরকেও দিবেন না, আমি তাইলে কই থাকুম, ফুটপাতে? না, না, এসব মেনে নেয়া যাবে না। আমি চললাম ঈশ্বরের কাছে। আপনাদের নামে কমপ্লেইন করতে হবে। কমপ্লেইনের কথা শুইনা প্রহরী ভড়কাইয়া গিয়া কহিল, খাড়াও, মনে হইতেছে সফটওয়্যারে প্রবলেম, ডেটাবেজটা চেক কইরা দেখি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ডটা যেন কি ছিল... প্রহরী পাসওয়ার্ড মনে করার চেষ্টা করিতে লাগিল। অ্যাডমিন শব্দটা কানে পৌঁছিবামাত্র আবুল সাহেব গড় গড় করিয়া বলিতে লাগিলেন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কেমনে করতে হয়, আমার কাছ থেকে শিখেন আপনারা... দুই দুইটা মিনিষ্ট্রি চালাইয়া আসলাম... দৌড়ে ফার্স্ট হইলাম, আর সেই আমার নামই আসে নাই! কমপ্লেইন আমি করুমই। আই এম এ কমপ্লেইন বয়! এইদিকে চেঁচামেচি শুনিয়া উৎসুক জনতা ভিড় জমাইলো তামশা দেখিতে। দুই একটা মিডিয়ার ক্যামেরাও দেখা গেল লাইভ কাভারেজের পাঁয়তারা করিতেছে। এতলোক সমাগম ও মিডিয়ার সাংবাদিক দেখিয়া নরকের প্রহরী নিচু গলায় বলল, শুনো আবুল মিয়া, কমপ্লেইন কইরা কি ফায়দা হইবো... তারচেয়ে আমরা একটা মিটমাটে আসি... আবুল সাহেব ক্যামেরায় পোজ দেওয়ার জন্য চুল ঠিক করিতে করিতে বলিলেন, এতক্ষণে লাইনে আইছো মামা। শুনি কি মিটমাট? প্রহরী গলার স্বর খাদে নামাইয়া বলিল, এক কাম করো, তোমারে আবার দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইতেছি, চুপচাপ ভাইগা যাও। আবুল সাহেব চিন্তা করিয়া দেখিলেন, অফার মন্দ নহে। আগের বার পদ্মা সেতু নাহয় মিস হয়া গেছে, কিন্তু এইবার, নতুন অপটিক্যাল ফাইবারের টেন্ডার খালি একটা বাগাইতে পারলে হয় এইবার, আর মিস করা যাইবো না... আবুল সাহেব এমন ভাব দেখাইলেন যেন, নরক উনার অতি প্রিয় স্থান, দেখিতে না পারিয়া উনার হৃদয় ভগ্ন হইয়াছে। উনি মুখ ফিরাইয়া "এইবারের মত ছাইড়া দিলাম" লুক দিয়া কহিলেন, পরের বার কিন্তু আর এইসব চলবে না বলে দিচ্ছি। প্রহরী শুধু বলিল, সেইটা পরে দেখা যাবে। তুমি যাও তো আগে। আবুল সাহবে কহিলেন, কিন্তু আমারে কেমনে দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইবেন? প্রহরী মুচকি হাসিয়া কহিল, চোখ বন্ধ কইরা যে কোন একটা গানের প্রথম কয়েক লাইন গাও, তারপরে চোখ খুললেই দেখবা তুমি দুনিয়াতে আছ। বিজয়ীর হাসি দিয়া আবুল সাহেব খুশিমনে চোখ বন্ধ করিয়া উনার অতি প্রিয় সঙ্গীত গাহিয়া উঠিলেন... "সুঁই হয়ে ঘরে ঢুকে ফাল হয়েছে, আআআবুল মামা...." তিন সেকেন্ড পরেই তীব্র কটু গন্ধ উনার নাকে লাগিল। চোখ খুলিয়া তিনি রাগের চোটে চিৎকার করিয়া উঠিলেন। কিন্তু বিধিবাম! উনার গলা দিয়া কক কক ছাড়া আরো কোন শব্দই বাহির হইলো না। অবাক হইয়া উনি খেয়াল করিলেন, সিস্টেমে সমস্যার কারণে উনি এইবার মানুষের বদলে মুরগী হইয়া জন্মাইয়াছেন। তাও আবার ফার্মের মুরগী। তীব্র কটু গন্ধ আর কিছুই নহে, মুরগীর বিষ্ঠার গন্ধ। আবুল সাহেব সাহেব ঘটনা বুইঝা কপাল চাপড়াইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিলেন আর ভাবিলেন, ব্যাটা মোরগ বানাইলেও তো পারতি, বানাইলি মুরগী। আর মুরগীই যখন বানাবি, দেশী মুরগী বানাইতি, তা না, এক্কেবারে ফার্মের মুরগী!!! তিনি মনে মনে বারংবার নরকের প্রহরীর গুষ্টির সহিত সঙ্গম করিবার ইচ্ছা পোষণ করিতে লাগিলেন। এমন সময় উনার পাশের মুরগীটা উনারে কক কক করিয়া বলিল, হায় হায়, তুই এখনো ডিম পাড়োস নাই, তাড়াতাড়ি ডিম পার, ফার্মের মালিক অলরেডি ডিম কালেক্ট করা শুরু কইরা দিছে আজকে। আবুল সাহেব রাগের চোটে কহিলেন, ডিম পারুম না, আমার ইচ্ছা! আমার ডিম আমি পারুম, যখন ইচ্ছা তখন পারুম, কার বাপের কি রে! পাশের মুরগীটা তখন মুখ ফিরায়া কহিল, ডিম না পারলে তোরে জবাই কইরা রোস্ট বানায়া খাবে ফার্মের মালিক। রোস্ট হইতে চাইলে পারিস না। কার বাপের কি! আবুল সাহেব ঢোক গিলিয়া কহিলেন, কস্কি মমিন!!! আবুল সাহেব দেখিলেন, ফার্মের মালিক তাহার পাশের খাঁচা অব্দি আসিয়া পড়িয়াছে। জান বাঁচানো ফরজ, তাই আবুল সাহেব তার পাশের মুরগীটাকে হাতে পায়ে ধরিয়া কহিলেন, দোস্ত, ডিম যেন কেমনে পারে? একটু ক তো দোস্ত, ভুইলা গেছি, তাড়াতাড়ি, আমি রোস্ট হইতে চাই না। পাশের মুরগীটা একটু অবাক হইয়া পা ছড়াইয়া বলিল, এইভাবে কোঁৎ দে। আবুল সাহেব কোঁৎ দিয়া বলিলেন, এইভাবে? পাশের মুরগীটা বলিল, আরো জোরে... আরো জোরে... আবুল সাহেব আরো জোরে কোঁৎ দিয়া বলিলেন, ডিম আসে না ক্যান? পাশের মুরগীটা বলিল, ব্যাটা আবুল কোনহানকার, আরো জোরে দে, ডিম আসলো বইলা... ততক্ষণে ফার্মের মালিক আবুল সাহেবের সামনে আইসা পড়ছে। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসাবে, চোখ বন্ধ কইরা দাঁতে দাঁত চাপিয়া সর্বশক্তিতে কোঁৎ দিলেন। হলো না... আবার দিলেন... হলো না... আবার.... আবার... ... : :... এক সময় প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের ঘুমটা ভেঙে গেল। উনার মিসেস বলছেন, অ্যাই তুমি তাড়াতাড়ি উঠ তো, পুরা বিছানা তো হাইগা ভরায়া ফেলছ!! :
১৩★★ রক্তে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কচু শাক খাও! মেডিক্যালে পড়া এক ছাত্রীকে এক পাগল প্রেমিক প্রেমপত্র দিল নিজের রক্ত দিয়ে লিখে। আর বলল "অবশ্যই জবাব দিও" সে পরেরদিন জবাব দিল . . . . . . "তোমার ব্লাড গ্রুপ এ পজেটিভ আর তোমার রক্তে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি আছে। কচু শাক বেশি করে খাবে!"
১৪★★ ছাত্রঃ স্যার এটা কি??
শিক্ষকঃপ্রশ্নপত্র
ছাত্রঃআর এটা?
শিক্ষকঃউত্তর পত্র
ছাত্রঃকত বড় অবিচার!! প্রশ্ন পত্রে প্রশ্ন দেয়া আছে কিন্তু উত্তর পত্রে উত্তর নাই!!
১৫★★পাপ্পু তার গার্লফ্রেন্ড রিমির সাথে কথা বলছে...
পাপ্পুঃ"I LOVE U".
রিমিঃ"I LOVE U TOO".
পাপ্পুঃকতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে?
রিমিঃযতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে। পাপ্পুঃ
!
!
!
!
"হারামজাদী (!) তার মানে তুই ও আমার সাথে টাইম পাস করতেছস...।
১৬★★ *মজার কিন্তু বাস্তব্ঃ একটা মেয়ে তাদের ফোন নাম্বার তাদের চেনা একটা মানুষকেও মাঝে মাঝে দিতে চায় না। , , কিন্তু তারা তাদের শরীরের সব বর্ণনাই একটা অচেনা দর্জি কে দিয়ে দেয়।
মো: রবিউল ইসলাম (রাববুল)
মাই বিডি অফার ডট কম
০১৯১৬০৩২০৫৪
১৭★★ শিক্ষকঃ কোন পাখি সবচেয়ে দ্রুত উড়তে পারে ???
ছাত্রঃ "হাতি"
শিক্ষকঃ অপদার্থ; তোর বাপ কি করে রে ??
ছাত্রঃ ট্যারা-মকলেস gang-এর shooter
শিক্ষকঃ সাবাশ ব্যাটা !!! সঠিক উত্তর হল "হাতি"
১৮★★ এক মন্ত্রী মৃত্যুর পর পরজগতে গেলো।তো সে যখন স্বর্গে ঢুকবে,(যাই হোক ধরে নেই সে কোনোভাবে স্বর্গে ঢুকবে) তখন দেবতা তাকে বলল,”স্বর্গে কিছু সংস্কার চলছে;তুমি ২দিন শুধু নরকে ঘুরে আসো;এরপর স্বর্গে ঢুকো”
মন্ত্রী রাজি হল।
নরকে শয়তান তাকে সাদর আমন্ত্রণ জানালো। এরপর সে তাকে নরক ঘুরে দেখাতে লাগলো
মন্ত্রী অবাক হয়ে দেখতে লাগলো যে নরক অনেক সুন্দর।খুবই আরামের বাবস্থা,সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ থাকার জন্য।
খেলাধুলার জন...্য পুল,গলফ মাঠ আরও অনেক কিছু।অনেক সুস্বাদু পানীয়,খাবার দাবারের বাবস্থা। আর অসংখ্য সুন্দরী অপ্সরী।
মানুষ অনেক আরামে আছে ওখানে
২ দিন পর দেবতার কাছে মন্ত্রী বলল যে সে নরকেই থাকতে চায়। দেবতা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,”তুমি সত্যি ওখানে থাকতে চাও?’ মন্ত্রি,”হ্যাঁ” দেবতা রাজি হল। কিন্তু এরপর মন্ত্রী নরকে গিয়ে দেখল যে নরক পুরো অন্যরকম।কোন সুন্দর জায়গা নেই। শুধু আগুন আর কয়লা। মানুষজনকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে।দৈত্যরা মানুষজনকে শাস্তি দিচ্ছে।অসংখ্য সাপ আর হিংস্র প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে;খুবই কুৎসিত আর জঘন্য জায়গা।
মন্ত্রী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো শয়তানকে “নরকের এই হাল কেন?আগে আমি কি দেখলাম!!”
শয়তান হেসে বলল,” আরে ওইটা তো ছিল একটা ক্যাম্পেইন। তোমরা যেমন নির্বাচনের আগে মানুষকে স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নরক উপহার দাও;আমিও তাই করেছি। তোমার তো এটা বুঝার কথা”(কাল্পনিক ও অবাস্তব)
১৯★★ অফিসের বস মিটিংয়ে ব্যাস্ত ওবস্থায় চাকর কে বলল চা দিতে।
চাকর চা নিয়ে আসছে হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতরএকটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে।
বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল।
পরে মনে হোল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল।
বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল।
... বসঃ তুই আমার চায়ের ভিতরআঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?
চাকরঃ সার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে।
বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলি না…..?
চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই চিল।:
২০★★ স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।
তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।
একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো। সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে। এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন।
সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই জানতে চাইল, ছবিটা কার? মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের।
কয়েকদিন আগে মারা গেছেন! :
২১★★ বড় কর্তার সেক্রেটারির সঙ্গে বড় কর্তার স্ত্রীর কথা হচ্ছে—
সেক্রেটারি: ম্যাডাম, কয়েক দিন ধরে আপনাকে বেশ উদাস দেখা যাচ্ছে। কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি!
বড় কর্তার স্ত্রী: আর বোলো না। শুনেছি তোমার বস অফিসের এক নতুন কর্মচারীর প্রেমে পড়েছে।
সেক্রেটারি: বলেন কী ম্যাডাম! এটা কিছুতেই হতে পারে না। স্যার কিছুতেই আমাকে ধোঁকা দিতে পারেন না।!!
২২★★ রাতে মলি আমাকে ফোন করে ফিসফিস করে বলল, কেউ বাসায় নেই, ইচ্ছা হলে আসতে পার। আমি পড়িমড়ি করে ছুটে গিয়ে দেখি, আসলেই কেউ নেই বাসায়! :এমনকি সেও।
২৩★★ স্যার : আমার হাত দেখছত???
বল্টু : হ্যা!!!
স্যার :এক থাপ্পরে সব দাঁত ফালাই দেব??
বল্টু : আমার পা দেখছেন????
স্যার :কি (what) কি করবি???
বল্টু : বেশি কিছু করব না শুধু!!!!!
.
.
.
,
এক দৌড়ে পালিয়ে যাব!!!??
হা!!!! হা!!!! হা!!!!mybdoffer.com
২৪★★ বিয়ে করে তোমাকেই বরং ছেড়ে দেব
প্রেমিকা :- যদি আমাদের বিয়ে হয় তাহলে তুমি সিগারেট ছেড়ে দিবে ? প্রেমিক :- ওকে
প্রেমিকা :- ড্রিংকস করাও না..
প্রেমিক :- ওকে
প্রেমিকা :- নাইট ক্লাবেও যেতে পারবেনা' প্রেমিক :- ওকে
প্রেমিকা :- আর কি বাকী আছে যা তুমি ছেড়ে দিবে প্রেমিক :- তোমাকে!
২৫★★ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: শোনো, তোমার বন্ধু যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে যাচ্ছে ওই মেয়ে কিন্তু অতোটা ভালো নয়।
স্বামী: এতে আমার সমস্যাটা কী?
স্ত্রী: আরে, জেনেশুনে তোমার বন্ধু খারাপ মেয়েকে বিয়ে করবে! তুমি তাকে নিষেধ করছো না কেন?
স্বামী: আমি কেন তাকে নিষেধ করবো! আমি যখন বিয়ে করি তখন তো সে আমাকে নিষেধ করে নি।!!!
২৬★★ ডাক্তার : I am sorry , আপনার
ছেলে মারা গেছে ....
ছেলে উঠে বলে :
বাবা আমি মরি নাই !!!!!!!
--
--
বাবা : চুপ বেয়াদব , তুই ডাক্তারের
চাইতে বেশী বুঝস নাকি ।
★★ ১ম বন্ধু : কিরে দোস্ত! টুপি মাথায় দিয়ে কই যাস্?
২য় বন্ধু : মসজিদে।
১ম বন্ধু : তোরে তো কখনও নামাজ পড়তে দেখেনি তা আজ হঠাৎ কি ব্যাপার?
২য় বন্ধু : আর বলিস না! রাতে ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখলাম যে আমি মরে গেছি, বেহেশতের ফেরেশতারা এসে আমাকে বেহেশতের দরজার সামনে রেখে চলে গেল। দোজখের ফেরেশতারা এসে আমাকে নিয়ে টানাটানি শুরু করলো। একজন ফেরেশতা এসে বলল,ও কেয়ামত পর্যন্ত এখানে দাঁড়িয়ে থাকবে।
১ম বন্ধু : কেন?
২য় বন্ধু : আরে ফেরেশতা বলল আমি নাকি বেহেশতের চাবি নিতে ভুলে গেছি তাই।
১ম বন্ধু : যা বেটা বেহেশতের চাবি লাগে নাকি?
২য় বন্ধু : দুর বেটা তুই তো কিছুই জানস না, বেহেশতের চাবি হচ্ছে নামাজ..
চলো সবাই নামাজ আদায় করি।
২৭★★ আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি প্রেমিকা: আমি তোমার জন্য সব ছাড়তে রাজি আছি।
প্রেমিক: সত্যি? প্রেমিকা: হ্যাঁ।
প্রেমিক: তোমার বাবা-মাকেও?
প্রেমিকা: হ্যাঁ।
প্রেমিক: তোমার সমস্ত আত্মীয়-স্বজন, বিষয়-সম্পত্তি?
প্রেমিকা: হ্যাঁ।
প্রেমিক: স্টার জলসা?
প্রেমিকা: মুখ সামলে কথা বল বলে দিচ্ছি !
কি বুঝলেন!!!!!!!!!!!!!
২৮★★ হাবলু রাস্তা দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছে। একসময় রাস্তার লাল বাতি জ্বলে উঠল। কিন্তু হাবলুর থামার কোনো নামগন্ধ নেই। লাল বাতি পেরোতেই ট্রাফিক পুলিশ হাবলুকে থামিয়ে দিয়ে বললেন,
-‘রাস্তায় লাল বাতি জ্বলে উঠেছে, দেখতে পারছেন না? লাল বাতি জ্বলে উঠলে যে থামতে হয় তাও জানেন না না কি!’
হাবলু-‘লাল বাতি জ্বলে ওঠা তো দেখেছি, কিন্তু আপনি যে দাঁড়িয়ে ছিলেন এটা দেখতে পারিনি, স্যার।’
২৯★★ চৌধুরী সাহেব : তর মত লুঙ্গি পরা ছেলের কাছে আমার মেয়ের বিয়া দিমুনা।
: :
বল্টু >> আপনে নিজেও ত লুঙ্গি পরছেন...
:
:
চৌধুরী সাহেব >> আমার লুঙ্গি বেনারসি শাড়ির কাপর।দিয়ে বানানো দামি লুঙ্গি...
: :
বল্টু >>
চৌধুরী সাহেব,বেনারসি লুঙ্গি নিয়ে অহংকার করবেন না,মেজাজ গরম
হইয়া গেলে আপনের লুঙ্গির নিচে ককটেল মাইরা লুঙ্গি উড়াইয়া দিমু...
:
:
চৌধুরী সাহেব >> মুখ সামলে কথা বল...
এমন সময় চৌধুরী সাহেব এর একমাত্র
কন্যা "প্রিয়া" দৌড়ে আসলো।
:
:
প্রিয়া >> বাবা, আমি লুঙ্গি পড়া ময়লাকেই
বিয়ে করবো ... তোমার বন্ধু খান
সাহেবের ছেলে হাফপ্যান্ট পড়া "ব্যাটারি মাসুদ" রে বিয়ে করব না। :
:
চৌধুরী সাহেব >> এই লুঙ্গি পড়া ময়লারে পছন্দ কইরা তুই আমার বংশের মুখে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর ময়লা লাগাই
দিলি।
:
বল্টু প্রিয়ার হাত ধরে চৌধুরী সাহেব
এর বাড়ি থেকে বের হয়ে আসল।
চৌধুরী সাহেব তাদের আটকানোর পিছন দিকে দৌড়ে আসলো। তখনই এক ঝড়ো বাতাস এসে চৌধুরী সাহেব এর লুঙ্গি উড়াইয়া নিয়ে গেল,বাতাসকে উদ্দেশ্য করে চৌধুরী তখন সাহেব গান ধরলেন....
"পাগলা হাওয়ার তরে...
লুঙ্গি আমার যায় যে উড়ে...
ওরে ওরে হাওয়া থাম
না রে..
৩০★★ ছেলেঃ hello
মেয়েঃ hi
ছেলেঃ কি করেন?
মেয়েঃ মুড়ি খাই
ছেলেঃ আরে না,
আমি বলতে চাচ্ছি ,আপনি কিসে পড়েন?
মেয়েঃ চেয়ারে বসে বসে পড়ি
ছেলেঃ ধ্যাত
তেরি ,মানে কোন
ক্লাসে পড়েন ?
মেয়েঃ ও! আগে বলবেন তো ,
আমি বুয়েটে পড়ি
ছেলেঃ ও, আপনি তো অনেক মেধাবী । অনেক পড়তে হয় । তাই না ?
মেয়েঃ হুঁম
ছেলেঃ কোন বিষয় নিয়ে পড়েন?
মেয়েঃ চারুকলা
(ছেলে, মনে মনে, শালির বেটি,
বুয়েটে চারুকলানিয়া পড়স ? আমার লগে ফাইজলামি দেখতাছি তোরে)
ছেলেঃ অনেক কঠিন সাবজেক্ট ?
মেয়েঃ হ্যাঁ খুব কঠিন
ছেলেঃ ও
মেয়েঃ আপনি কিসে পড়েন?
.
.
ছেলেঃ আমি ঢাকা মেডিকেল ইতিহাস নিয়ে পড়ছি.......
মাইরায়ালা
৩১★★ জামাই গেছে শ্বশুরবাড়িতে..
.
অনেকদিন বাদে আসছে তাই
শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে। পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা, কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক!!
তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল! জামাই
তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল...
এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন
বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব
ভালো লেগেছে, আরেকটু
দেই?...
বলতেবলতে আরেকগাদা পাটশাক
জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি"!"
জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল!!
খাওয়ার এতো আইটেম; বড়
বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এখন তো শুধু
পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল!
জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই
শাশুড়ি বললেন,.বাবা আরো একটু.দেব?
জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল,
"আম্মা আপনার আর কষ্ট
করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা!!
'
'
'
পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি!!"
৩২★★ এ বছরের সেরা জোকস →→→→
ক্লাশ ফাইপ এর, এক ছাত্রকে
ম্যাডামের প্রশ্ন →→→
ম্যাডাম:- বলতো কে প্রথম চাঁদে গিয়ে ছিলো ?
ছাত্র:- সোনা মিয়া ।
ম্যডাম:- ফাজিল কথাকার ।
ম্যাডাম: এবার বল কে প্রথম এভারেস্ট জয় করেছিলো ??
ছাত্র:- দানা মিয়া ।
এবার ম্যাডাম রেগে ছেলেটার হাত ধরে টেনে হেড স্যারের কাছে নিয়ে গেলো ।
ম্যাডাম:- কি ফালতু ছাত্র রাখেন, এরা স্কুলের নাম খারাপ করবে ।
হেড সার:- কেনো কি হয়েছে ?
ম্যাডাম:- কিছুই পারেনা সব উল্টা পালটা বলে ।
হেড সার: ছাত্রকে, এই বলতো ২এ ২এ কত হয় ?
ছাত্র:- স্যার ৪ হয় ।
হেড সার:- ৪এ ৪এ কত হয় ?
ছাত্র:- ৮ হয় ।
হেড সার:- এইতো পারেতো । আস্তে আস্তে শিখে যাবে ।
এবার ম্যাডাম আরো রেগে গেলেন । তিনি হেডস্যারকে ধমক দিয়ে বলেন, রাখেন আপনার প্রশ্ন । ওকে প্রশ্ন আমি করবো । জদি ১টাও ভুল হয, তাহলে স্কুল থেকে বের করে দিবো ।
ম্যাডাম:- বল তোর পেন্টের ভিতর কি আছে । যা আমার শারির ভিতর
নাই ?
ছাত্রঃ - পকেট ।
ম্যাডামঃ- বল গাভীর আছে ৪টা ।
আমার আছে ২টা, বল এটা কি হবে ?
ছাত্রঃ- পা।
ম্যাডাম:- কোন কাজটা খাটেই মজা ও আরাম ?
ছাত্রঃ-ঘুম ।
ম্যাডাম:- বল কোন যিনিস মুখের ভিতর ঢুকে শক্ত হয়ে,আর বের হয় নরম হয়ে ?
ছাত্রঃ-চুইংগাম ।
ম্যাডামঃ- ছেলেরা উত্তেজিতো হলে তাদের শরিরের কোন অঙ্গ ছোট থেকে বড় হয়ে যায় ?
ছাত্রঃ-হৃদপিন্ড ।
হেডস্যারঃ- ম্যাডাম থামেন থামেন । স্কুল বাদ দেন, এই ছাত্রকে ইউনিভর্সীটিতে ভর্তী করে দেন ।
আপনি যে ভাবে প্রশ্ন করলেন । আর ও যে ভাবে উত্তর দিলো, আমিতো অন্য উত্তর মনে করেছিলাম ।
by,Md Robiul islam (Rabbul)
mybdoffer.com
01916032054
tag:
bangla SMS, bangla jokes SMS 2017,bangla funny SMS 18,havy romantic SMS,bangla full SMS,bangla Facebook statas bangla 18+ SMS,Valentine day SMS,best bd jokes,bangla new SMS free download, বাংলা এসএমএস ২০১৭,বাংলা হাসির এসএমএস ২০১৭,বাংলা জোকস এসএমওস, বাংলা ভালবাসা দিবসের মজার এসএমএস,বাংলা রোমান্টিক এসএমএস,বাংলা বোকা বানানোর এসএমএস,বাংলা ফেইসবুক স্টেটাস, বাংলাদেশের সেরা জোকস/কৌতুক, মজাদার এসএমএস,