Tuesday 23 May 2017

মাহে রমজান / রমাদান ক্যালেন্ডার ২০১৮ free download

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ 
সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 


রোযার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
~~~~~~~~~~~~~~~~


► রোজার নিয়ত

ﻧﻮﻳﺖ ﺍﻥ ﺍﺻﻮﻡ ﻏﺪﺍ ﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﺭﻣﻀﺎﻥ  ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﻓﺮﺿﺎ ﻟﻚ
ﻳﺎﺍﻟﻠﻪ ﻓﺘﻘﺒﻞ ﻣﻨﻰ ﺍﻧﻚ ﺍﻧﺖ ﺍﻟﺴﻤﻴﻊ ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ .

বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।


বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত।


** কেউ যদি ছুবহি ছাদিক্বের পূর্বে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে তাকে দ্বিপ্রহরের পূর্বে নিয়ত করতে হবে। তখন এভাবে নিয়ত করবে:


ﻧﻮﻳﺖ ﺍﻥ ﺍﺻﻮﻡ ﺍﻟﻴﻮﻡ ﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﻓﺮﺿﺎ ﻟﻚ
ﻳﺎﻟﻠﻪ ﻓﺘﻘﺒﻞ ﻣﻨﻰ ﺍﻧﻚ ﺍﻧﺖ ﺍﻟﺴﻤﻴﻊ ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ 

.
বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমাল ইয়াওমা মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বাল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফা তাক্বাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।





► ইফতার করার দোয়া:

ﺍﻟﻠﻬﻢ ﻟﻚ ﺻﻤﺖ ﻭ ﻋﻠﻰ ﺭﺯﻗﻚ ﺍﻓﻄﺮﺕ .

বাংলায় উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা, ওয়া তাওআক্কালতু আ‘লা রিঝক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন।


বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ পাক! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনারই দেয়া রিযিক্ব দ্বারা ইফতার করছি।


বিশেষ দ্রষ্টব্য: ~~~~~~
মৌখিক নিয়ত বা দোয়া বাধ্যতামূলক নয়। মৌখিক নিয়ত বা দোয়া না করলে রোজা হবে না এমন নয়। যদি আপনি সঠিক পথে থাকেন তবে বিভিন্ন ভাবেই
আপনার নিয়ত হয়ে যাবে। নিশ্চই আল্লাহ আপনার মনের খবর রাখেন। নিশ্চই তিনি অবগত রয়েছেন যা আপনি প্রকাশ্যে করেন আর যা গোপনে। তবে ভালো কাজের নিয়ত করা (এবং আল্লাহর সাহায্য চাওয়া) না করার চাইতে উত্তম।




পবিত্র মাহে রমজান / রমাদানের সাহরি ও ইফতারের সময় সূচি ২০১৭ ইং,১৪৩৮ হিজরি। 







★★রোজা ভঙের কারণ★★


১. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
২. স্ত্রী সহবাস করলে।
৩. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙবে না)।
৪. ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে।
৫. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষুধ বা তেল প্রবেশ করালে।
৬. জবরদস্তি করে কেউ রোজা ভাঙালে।
৭. ইনজেকশান বা স্যালাইনের মাধ্যমে দেহে ওষুধ পৌঁছালে।
৮. কংকর, পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে।
৯. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সূর্যাস্ত হয়নি।
১০. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
১১. দাঁত থেকে ছোলা পরিমান খাদ্যদ্রব্য গিলে ফেললে।
১২. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালিয়ে ধোঁয়া গ্রহণ করলে।
১৩. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে।
১৪. রাত আছে মনে করে সুবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।
১৫. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে
সাদিকের পর জাগরিত হলে।





★★রোজার মাকরুহ★★

১. অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা।
২. কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা।
৩. গড়গড়া করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া। কিন্তু পানি যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।
৪. ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গিলে খেলে।
৫. গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্তর দিতে অক্ষম।
৬. সাড়া দিন নাপাক অবস্থায় থাকা।
৭. অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ করা।
৮. কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করা।
(সূত্র :  ইসলামিক ফাউন্ডেশন)


BY,
MD :ROBIUL ISLAM ( RABBUL)
BOHORDE, NOKLA, SHERPUR.
RABBUL481@GMAIL.COM
01748070363



Tag : 
সাহরি ও ইফতারে র সময় সূচি ১২০১৭, রমজানের সময় সূচি ১৪৩৮, ইফতারের  এর সময়,আজকের সাহরির শেষ সময়,আজকের ইফতার কয়টায়?রোজার নিয়ত, ইফতারে নিয়ত, রোজার আরবি নিয়ত,বাংলা নিয়ত, রমাদান রত তারিখে?., রোযা ভাঙ্গার কারণ সমূহ কি কি? রোঝার মাকরুহ কাজ কি.?  কোন কাজ করলে রোজা নষ্ট হবে, নিয়ত না করলে কি রোজা হয় না? রোজা রাখার নিয়ম।

Thursday 1 December 2016

শীতকালে চুল পড়া রোধের উপায়।

চুল পড়া রোধে করনীয়।

 চুল পড়া রোধে করনীয় গুলু ককি?  কিবাবে চুল পড়া করা যায়,শীতে চুল পড়া  রোধের নিয়মগুলু, উপায়,কন্ডিশনার এর উপকারিতা,


শীতের সময় চুল পড়ার পরিমাণ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এর কারণ, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে, ময়লা-ধুলোবালি মাথার তালুতে বেশি জমে এবং অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে যায়। তাই এ মৌসুমে চুলের যত্নে আরো সচেতন হওয়া দরকার।


• এ সময় চুল পড়া রোধ করতে কীভাবে যত্ন নেবেন, সে সম্বন্ধে নিচে পরামর্শ
দেওয়া হয়েছে। একনজরে চোখ বুলিয়ে
নিন.....

১. চুল ধোয়ার আগে ভালো করে আঁচড়ে
নিন। ভেজা থাকাবস্থায় আঁচড়ালে চুল
ছিঁড়ে যায়। তাই সব সময় গোসলের আগে চুল আঁচড়াতে ভুলবে না।

২. ঘুমানোর আগে অবশ্যই চুল আঁচড়াবেন। এর ফলে সকালে চুলে জট হবে না। জট থাকলে আঁচড়ানোর সময় চুলের গোড়ায় টান. লাগে। এ কারণে চুল গোড়া থেকে পড়ে যায়।


৩. ঠান্ডা যতই থাকুক না কেন, বেশি গরম পানি চুলে ব্যবহার করবেন না। গরম পানির সঙ্গে ঠান্ডা পানি মিশিয়ে হালকা গরম থাকাবস্থায় চুলে ব্যবহার করুন। বেশি গরম পানির কারণে চুল পড়ে যায় এবং রুক্ষ হয়ে যায়।


৪. অবশ্যই মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন। কেমিক্যাল সমৃদ্ধ শ্যাম্পু মাথার ত্বক ও চুল দুটোর জন্যই ক্ষতিকর। তাই শীতের সময় খুশকি বেশি হলেও মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।


৫. কন্ডিশনার শুধু চুলে ব্যবহার করুন। মাথার তালুতে কন্ডিশনার লাগালে গোড়া নরম হয়ে চুল পড়ে যেতে পারে। তবে শীতের সময় অবশ্যই চুলে বেশি করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন, যাতে চুল রুক্ষ হতে না পারে।

৬. শীতের সময় ভেজা চুল শুকাতে চায় না, এটা ঠিক। তবুও চুল বাসায় শুকানোর চেষ্টা করুন। কারণ, হেয়ার ড্রাইয়ার মেশিনের হিটের কারণে চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়, যার ফলে চুল পড়া সমস্যা বেড়ে যায়।



tag,
চুল পড়া রোধে করনীয় গুলু ককি?  কিবাবে চুল পড়া করা যায়,শীতে চুল পড়া  রোধের নিয়মগুলু, উপায়,কন্ডিশনার এর উপকারিতা,

Wednesday 2 November 2016

নামাজ ভাঙ্গার কারণ সমূহ

নামাজের ভঙ্গের কারণসমূহঃ


১। নামাযের মধ্যে কথা বলা।

২। নামাযের মধ্যে পবিত্র কোরআন দেখে পড়া।

৩। নামাযের ফরজসমূহের মধ্যে কোন একটি ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় বাদ পড়ে গেলে।

৪। বিনা কারণে কাশি দেয়া।

৫। নামাযের ভিতরে আঃ উঃ শব্দ করা।

৬। নামাযের ভিতরে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় কোন কিছু খাওয়া।

৭। কোরআন শরীফ তেলাওয়াতের সময় এমন ভুল করা যে ভুলের দরুণ অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়।

৮। নামাযে শব্দ করে হাসা।

৯। পুরুষের কাতারে মেয়ে লোক দাঁড়ানো।

১০। নামাযে ঘুমিয়ে গেলে।

১১। বিনা কারণে নামাযরত অবস্থায় এদিক ওদিক চলা ফেরা করা।

১২। ইমামের পূর্বে রুকূ, সেজদা ইত্যাদি করা।

১৩। আমলে কাসির করা (নামাযের মধ্যে এমন কাজ করা কেউ দেখলে যদি নামায পড়ছে বলে বুঝা না যায়। যেমনঃ দু হাতে কাপড় ঠিক করা)।

১৪। ছতর খুলে গেলে।

১৫। নামাযের ওয়াজিবসমূহের কোন একটি ছুটে গেলে এবং ছহো সিজদা ছেড়ে দিলে।

১৬। ব্যথার কারণে উচ্চস্বরে কান্না।

১৭। ওযূ ভঙ্গ হওয়া।

১৮। বেহুশ হয়ে পড়া



 tag:+
the rules of namaj,prayer, namaj bangger karon gulu ki? www.prayer.com,.bd,নামাজের নিয়মাবলী, নামাঝের সঠিক উপায়,সঠিক ভাবে নামাজ পড়ার নিয়ম  নামাজ ভাঙ্গার নিয়মগুলু কিকি, নামাজ নষ্ট হওয়ার কারণ সমূহ,কিবাবে নির্ভুল ভাবে নামাজ পড়া যায়,কি করলে নামাজ বাদ হযে যায়   কোন কাজ করলেই আমল/ ইবাদাত বাতিল হয়ে য্ই,কোন কাজ গুলু নাকরলে  আমল নামাজ সহিহ্

Tuesday 25 October 2016

মুখের কালো দাগ দুর করার উপায়।

ত্বতের কালো দাগ দূর করার প্রাকৃতিক নিয়ম।

 মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,আলুর উপকারিতা,গুনাগুন, ব্যাবহার, পেয়াজ এর ব্যাবহার, কিকি কাজে ব্যাবহ্রত করা যায় আলু,পেঁয়াজ, টকদই,ওটমিল,লেবুর রস, এর বিভিন্ন ব্যাবহারিক, লেবুতে কিকি ভিটামিন পাওয়া যায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,sunndor hoyar upai,useful of  lemon,potato,leek,,usefulness lemon josh,

অনেক সময় মুখে ছোট ছোট তিল দেখা যায়। একসময় এটি স্থায়ী হয়ে যায় এবং ত্বকে দাগের মতো মনে হয়। এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে।


• নিচে কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা ত্বকের তিল দূর করতে বেশ কার্যকর.....

             ★★★★
★★★ লেবুর রস ★★★
             ★★★★


→ ত্বকের অনাকাঙ্ক্ষিত কালো ছোট ছোট তিল দূর করতে লেবুর রস খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা এই সমস্যার সহজেই সমাধান করে। একটি তুলার বলে লেবুর রস নিয়ে তিলের ওপর লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। টানা দুই সপ্তাহ প্রতিদিন এই উপাদানটি ব্যবহার করুন। দেখবেন, তিল একেবারেই দূর
হয়ে যাবে।



            ★★★
★★★ওটমিল ★★★
            ★★★


→ ওটমিল প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবে বেশ কার্যকর। ওটমিল গুঁড়ো করে এর সঙ্গে তিন টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই প্যাক দিয়ে মুখে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এবার ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার ত্বকের ওটমিল দিয়ে স্ক্রাবিং করুন। অন্তত টানা চার সপ্তাহ এই স্ক্রাব ব্যবহার করুন।




          ★★★
★★★আলু★★★
          ★★★

আলু ভালো করে ব্লেন্ড করে এর সঙ্গে মধু
মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক টানা কয়েকদিন ব্যবহার করুন। দেখবেন মুখের তিল একেবারেই দূর হয়ে যাবে।


           ★★★
★★★পেঁয়াজ★★★
           ★★★

→ প্রথমে একটি পেঁয়াজ ব্লেন্ড করে এর রস বের করে নিন। একটি তুলার বলে এই রস নিয়ে তিলের ওপর লাগান। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদানটি অনেক দ্রুত মুখের তিল দূর করতে সাহায্য করে। পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়েও লাগাতে পারেন।



           ★★★
★★★টকদই★★★
           ★★★

পুরো মুখে টকদই লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। টানা চার সপ্তাহ প্রতিদিন দুবার টকদই মুখে লাগান। দেখবেন, আপনার
ত্বকের তিল দূর হওয়ার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বলও হবে।




tag:+
মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,আলুর উপকারিতা,গুনাগুন, ব্যাবহার, পেয়াজ এর ব্যাবহার, কিকি কাজে ব্যাবহ্রত করা যায় আলু,পেঁয়াজ, টকদই,ওটমিল,লেবুর রস, এর বিভিন্ন ব্যাবহারিক, লেবুতে কিকি ভিটামিন পাওয়া যায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,sunndor hoyar upai,useful of
lemon,potato,leek,,usefulness lemon josh,

মেয়েদের চুল ঘন ও লম্বা করার প্রকৃতিক উপায়

মেয়েদের চুল ঘন ও লম্বা করার সেরা প্রাকৃতিক উপায়।
 চুল ঘন করার তেল, চুল সোজা করার উপায় চুল দ্রুত লম্বা করার উপায়, ছেলেদের চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, চুল পড়া রোধ চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়, চুল লম্বা, চুল গজানোর ঔষধ,কিবাবে চুল বড় বানানোর উপায়,


নারীর সৌন্দর্যের প্রতীক হল চুল।
মেয়েদের লম্বা, সুন্দর ও ঘন চুল সকলকে
আকৃষ্ট করে তা ছেলে বা মেয়ে যেই হোক। কিন্তু আবহাওয়ার কারণে বা শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনেকের চুল লম্বা ও ঘন হয় না।

 আপনার যদি চুল পড়ার সমস্যা থেকে
থাকে, আর আপনি যদি এ থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে থাকেন, তাহলে নিম্নলিখিত উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারেন-


→ ১. প্রতি মাসে আপনার চুল ছাঁটুন:

চার থেকে আট মাস পরপর অবশ্যই আপনার চুল ছাঁটুন। এতে একটি আদর্শ উপায়ে আপনার চুল দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু আপনার চুল শিকড় থেকে বৃদ্ধি পায়, কিন্তু আপনার চুলের শেষ প্রান্ত বিভক্ত হবার কারনে চুল রুক্ষ ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চুল ছাঁটার কারনে চুলের শেষ প্রান্তের ফাটা অংশ কেটে ফেলা যায়। এর ফলে আপনার চুল ভালভাবে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস চালাতে পারে। এতে চুল সুস্থ থাকে ও চুলের বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।


→২. গরম তেলের ম্যাসেজ:

প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার চুলে গরম
তেলের ম্যাসেজ করা অত্যন্ত উপকারী।
গরম তেলের ম্যাসেজ চুলের স্বাস্থ্যের
জন্য ভাল। এর ফলে চুল খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। চুল পড়ার সমস্যা দূর করে। মাথার স্ক্যাল্পে জলপাই এর তেল, নারিকেলের তেল, ল্যাভেন্ডার এর তেল ও জজবার তেল গরম করে ম্যাসেজ করতে হবে। এসকল তেল চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং চুলে ভলিউমের সৃষ্টি হয়।


→৩. চুলের জন্য ভিটামিন ও প্রোটিন:
শুধুমাত্র একটি ভিটামিন ক্যাপসুল আপনার মাথায় ম্যাসেজ করলে বা একটি ডিম মাথায় মেখে রাখলে চুলের স্বাস্থ্যের অনেক উপকার হয়। ডিমের কুসুমের ফলে চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
পায়। এছাড়াও এর ফলে চুলের কোন ক্ষতি হয়ে থাকলে তা থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়। ভিটামিন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার ফলে চুলের শিকড় আরও শক্ত ও মজবুত হয়।



৪. শোবার আগে ৫০ বার চুল ব্রাশ করুন :
রাতে ঘুমাতে যাবার পূর্বে অবশ্যই চুল ব্রাশ করুন। আর চুল যেন কমপক্ষে ৫০ বার ব্রাশ করা হয় তা নিশ্চিত করুন। চুল ব্রাশ করার ফলে চুলের ময়লা দূর হয় এবং চুলের গোঁড়া,শক্তিশালী হয়। চুল পড়ার নানাবিধ সমস্যাও দূর হয়। আপনার যদি চুল পড়ার সমস্যা থাকে তাহলে এই উপায়গুলো নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন। এতে অবশ্যই উপকার পাবেন।–সূত্র: টাইম্স অফ ইন্ডিয়া।





Tag:-
চুল ঘন করার তেল, চুল সোজা করার উপায় চুল দ্রুত লম্বা করার উপায়, ছেলেদের চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, চুল পড়া রোধ চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়, চুল লম্বা, চুল গজানোর ঔষধ,কিবাবে চুল বড় বানানোর উপায়,

মুখের তৈলাক্ত ভাব দুর করার উপায়।

তৈলাক্ত ত্বক উজ্জ্বল করবে যেসব প্যাক।


তৈলাক্ত ত্বকের তেলতেলে ভাবের কারণে ত্বক কালচে হয়ে যায়। তেলের কারণে ত্বকে ময়লা-ধুলাবালি বেশি জমে। এ ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি কিছু প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো তৈলাক্ত ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করবে।

• নিচে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য কার্যকর এমন কয়েকটি প্যাকের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। চলুন, একনজরে দেখে নেওয়া যাক......



           ★★★★
★★★হলুদ গুঁড়া ★★★
           ★★★★



→:★ সামান্য হলুদের গুঁড়ার সঙ্গে পানি বা দুধ মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই প্যাক তৈলাক্ত ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি তেলতেলে ভাব দূর করতে বেশ কার্যকর।


           ★★★★★★
★★★নিমপাতার গুঁড়া ★★★
           ★★★★★★


→:★ নিমপাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এগুলো ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ বন্ধ করে। গোলাপজল অথবা পানির সঙ্গে নিমপাতার গুঁড়া মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।


          ★★★★★★
★★★মুলতানি মাটি★★★
           ★★★★★★


→ :★ প্রাকৃতিক এই উপাদান তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নিতে সাহায্য করে। পানির সঙ্গে এই উপাদান মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

          ★★★★★★
★★★বেকিং সোডা ★★★
          ★★★★★★


→ :★ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো উপাদান হলো বেকিং সোডা। এটি তৈলাক্ত ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নেয়। পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। বেসন বেসন ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করার পাশাপাশিত্বক উজ্জ্বলও করে। দুধের সঙ্গে বেসনমিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এবার ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এর পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।





tag+:
ফর্সা হওয়ার উপায়,নিয়মাবলী, সিস্টেম, কিবাবে ফর্সা হওয়া যায়,মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার উপায়,নিম পাতার উপকারিতা,গুনাবালী, গুনাগুন,কিকি কাজে ব্যাবহ্রত / ব্যাবহার হয়,ব্রেকিং সোডার কাজ,মুলতান মাটির ব্যারহারবিধী, হলুদ গুড়ার ব্যাবহার,

Monday 24 October 2016

কলা দিয়ে তৈরি করেন ফেসওয়াস

★★★ত্বকের যত্নে কলার ৪ ফেসপ্যাক★★★

.ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে সুন্দর হওয়া যায়,ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়,সুন্দর হওয়ার ফেসওয়াস,কলার উপকারিতা,কলাতে কি কি ভিটামিন থাকে/ পাওয়া যাই, কলা খেলে কি হয়,কলা কিকি কাজে ব্যাবহার করা হয়,কমলার উপকারিতা,কমলার ব্যাবহারিক, মধুর উপকারিতা,মুখের কাজে মধুর ব্যাবহার, মুখের তালো দাগ দূর করার উপায়,লেবুর রসের উপকারিতা,লেবুর ব্যাবহারবিধী,বালি রেখা দূর করার নিয়মাবলী, ব্রন দূর করার উপায়,ঔষধ,ব্রণ মুক্ত মুখ পাওয়ার উপায়,ব্রেকিং সোডার ব্যাহার bananas,

→ ★ সস্তা এবং স্বাস্থ্যকর একটি ফল হল কলা। কলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সন্দেহ কারোর নেই। পুষ্টিকর এই ফলটি সৌন্দর্যচর্চাও অতুলনীয়। কলাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিনি এ, বি, ই এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর করে, ত্বক নরম কোমল করে তোলে। প্রায় সময় অতিরিক্ত পেকে যাওয়া কলা খাওয়া হয় না, ফেলে দিতে হয়। এই পেকে যাওয়া কলা দিয়ে তৈরি করতে পারেন দারুন কিছু ফেসপ্যাক।



→ ★১। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কলা এবং কমলার রস এক চা চামচ কমলার রস, এক চা চামচ মধু, অর্ধেকটা কলা। কলা, কমলার রস এবং মধু ভাল করে চটকে নিন। এই প্যাকটি মুখ এবং ঘাড়ে ব্যবহার করুন। ১৫-২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তাৎক্ষনিক ত্বকের পরিবর্তন দেখতে পাবেন।


→★২। কালো দাগ দূর করবে কলা এবং লেবুর রস একটি পাকা কলা, এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস। সবগুলো উপাদান মিশিয়ে প্যাক তৈরি
করুন। এরপর প্যাকটি ভাল করে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর প্যাকটি শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন কলার ম্যাজিক! এই প্যাকটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে দিতে সাহায্য করে।


→★৩। বলিরেখা দূর করবে কলা এবং টকদই অর্ধেকটা পাকা কলার পেস্ট, এক চা চামচ টকদই এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে নিন। প্রথমে মুখ ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
তারপর প্যাকটি ব্যবহার করুন। প্যাক শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।


→★৪। ব্রণ সারাতে কলা এবং বেকিং সোডা একটি পাকা কলা, আধা চা চামচ বেকিং সোডা এবং আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। যদি খুব বেশি ঘন হয়ে যায় তবে এরসাথে সামান্য পানি মিশিয়ে নিতে পারেন। প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০-১৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ব্রণ প্রতিরোধ করে ব্রণের হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে দিয়ে থাকে।




tag:+
.ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে সুন্দর হওয়া যায়,ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়,সুন্দর হওয়ার ফেসওয়াস,কলার উপকারিতা,কলাতে কি কি ভিটামিন থাকে/ পাওয়া যাই, কলা খেলে কি হয়,কলা কিকি কাজে ব্যাবহার করা হয়,কমলার উপকারিতা,কমলার ব্যাবহারিক, মধুর উপকারিতা,মুখের কাজে মধুর ব্যাবহার, মুখের তালো দাগ দূর করার উপায়,লেবুর রসের উপকারিতা,লেবুর ব্যাবহারবিধী,বালি রেখা দূর করার নিয়মাবলী, ব্রন দূর করার উপায়,ঔষধ,ব্রণ মুক্ত মুখ পাওয়ার উপায়,ব্রেকিং সোডার ব্যাহার

Saturday 22 October 2016

ব্রণ ভালো করুণ মাত্র ১ দিনে।

যে উপাদানগুলো একদিনেই ব্রণ দূর করে !
 ব্রণ দূর করার উপায়,প্রাকৃতিক উপায়ে ব্রন দূর করার নিয়ম,কিবাবে বোরন করা করব,ব্রন ভাণো করার ঔষধ,রসুনের গুনাবালী, উপকারিতা,রসুন দ্বারা কি কি তৈরি করা যায়,বেকিন সোডার উপকারিতা,ব্রেকিং সোডার কিকি কাজে ব্যাবহ্রত হয়,দারু চিনির ব্যাবহার, টি ট্রি অয়েল এর গুনাবালী, উপকারিতা,ব্যাবহার বিধী,১,৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায়,তারাতাড়ি ব্রণ দূর করার নিয়মাবলী, মধুর ব্যাবহার, পানির,

ব্রণের সমস্যা কম-বেশি সবারই আছে। বিশেষ করে, যাদের তৈলাক্ত ত্বক তাদের এই সমস্যা বেশি হয়। তবে এই সমস্যা মাত্র একদিনেই দূর করা সম্ভব! কিছু প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। আর এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।


→ • যেসব উপাদান ব্যবহার করে মাত্র একদিনের মধ্যেই ব্রণ দূর হবে, তার একটি তালিকা নিচে প্রকাশ হয়েছে। একনজরে চোখ বুলিয়ে নিন......



★★টি ট্রি অয়েল★★

টি ট্রি অয়েলের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে এবং ব্রণ আর ফিরে আসতে দেয় না। ঘুমানোর আগে ব্রণের ওপর এই তেল লাগিয়ে ঘুমান। সকালে উঠে দেখবেন ব্রণ শুকিয়ে গেছে।



★★টুথপেস্ট★★

টুথপেস্টের হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড এক রাতের মধ্যেই ব্রণ শুকিয়ে ফেলতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যেখানে ব্রণ আছে শুধু সেখানে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘুমান। সকালে নিজেই ফলাফল দেখতে পারবেন।



★★বেকিং সোডা★★

পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণ ব্রণের ওপর লাগিয়ে সারা রাতরেখে দিন। বেকিং সোডা ব্রণের তেল শুষে নেয় এবং ব্রণ শুকিয়ে ফেলে। এটি ব্রণের দাগ দূর করতেও সাহায্য করে।



★★ দারুচিনি ★★

দারুচিনিতে প্রদাহবিরোধী উপাদান রয়েছে, যা ব্রণ দূর করতে বেশ কার্যকর। মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণ ব্রণের ওপর লাগিয়ে সারা দিন রেখে দিন। পরদিন সকালে ভালো করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, ব্রণ একেবারে দূর হয়ে গেছে।



★★★রসুন★★★

রসুন কেটে ব্রণের ওপর কয়েক সেকেন্ড
ঘষুন। সারা রাত এভাবে রেখে দিন। সকালে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবে, ব্রণ একেবারে শুকিয়ে গেছে।





tag:+
ব্রণ দূর করার উপায়,প্রাকৃতিক উপায়ে ব্রন দূর করার নিয়ম,কিবাবে বোরন করা করব,ব্রন ভাণো করার ঔষধ,রসুনের গুনাবালী, উপকারিতা,রসুন দ্বারা কি কি তৈরি করা যায়,বেকিন সোডার উপকারিতা,ব্রেকিং সোডার কিকি কাজে ব্যাবহ্রত হয়,দারু চিনির ব্যাবহার, টি ট্রি অয়েল এর গুনাবালী, উপকারিতা,ব্যাবহার বিধী,১,৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায়,তারাতাড়ি ব্রণ দূর করার নিয়মাবলী, মধুর ব্যাবহার, পানির,

কামরাঙ্গা এর উপকারিতা/ গুনাগুন

কামরাঙা ত্বকের জন্য কেন জরুরি?


★ কামরাঙায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ও ভিটামিন রয়েছে, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এই ফল খাওয়ার পাশিপাশি নিয়মিত এর রস ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখবে এবং ত্বক দাগমুক্ত রাখবে।


→ ★• নিচে কামরাঙার কার্যকারিতা ও ব্যবহারের উপায় সম্বন্ধে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এক নজরে চোখ বুলিয়ে নিন.....


★★ব্রণ দূর করে ★★

কামরাঙা ব্রণ দূর করতে বেশ কার্যকর। সমান পরিমাণ কামরাঙার রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এবার একটি তুলার বলে এই মিশ্রণ লাগিয়ে ব্রণের ওপর লাগান। ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, ধীরে ধীরে ব্রণ দূর হয়ে যাবে।



★★চোখের নিচের ফোলাভাব দূর করে★★

→★ কামরাঙার স্লাইস চোখের নিচে লাগিয়ে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এটি আপনার চোখের চারপাশের ফোলাভাব দূর করবে এবং টানটান রাখবে।


★★ত্বক পরিষ্কার করে★★

নিয়মিত বাসায় ফিরে কামরাঙার রস ত্বকে লাগিয়ে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই রস আপনার ত্বকের ময়লা জীবাণু সহজেই পরিষ্কার করে ত্বক সতেজ করতে সাহায্য করবে।



★★বয়সের ছাপ দূর করবে★★

যেকোনো প্রাকৃতিক উপাদানের সঙ্গে কামরাঙার রস মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগান। এটি আপনার ত্বকের বলিরেখা দূর করবে এবং ত্বক টানটান
করবে। এর ফলে চেহারার বয়সের ছাপ দূর হবে।






tag:+.
কামরাঙার উপকারিতা,কামরাঙ্গা এর  বাবহার বিধী,ব্রণ দূর করতে কামরাঙ্গা ব্যাবহার, ব্রন দূর করার নিয়ম,লেবুর রসের উপকারিতা,চোখের ফোলা কমানোর উয়ায়,ত্বত পরিস্কার করতে কামরাঙ্গা ব্যাবহার, ত্বক পরিস্কার রাখাররনিয়ম,কিবাবে ব্রণদূর করা ক্রিম ,

Sunday 16 October 2016

ফর্সা হওয়ার সেরা নিয়ম

স্থায়ীভাবে গায়ের ত্বক ফর্সা করার সেরা
প্রাকৃতিক উপায়


 হাত ও পা ফর্সা করার উপায়,হাতের কালো দাগ হাত পা ফর্সা করার ক্রিম,হাত পায়ের নখের যত্ন, হাত পা ফর্সা করার লোশন,চোখের নিচের কালো,দাগ দূর করার উপায়,হাত পা ফর্সা করার উপায়,পায়ের গোড়ালি ফাটা, মুখ ফর্সা করার ক্রিম, মুখের রং ফর্সা করার উপায়, ছেলেদের মুখ ফর্সা করার উপায়, হাত ফরসা করার উপায়, ত্বক ফর্সা করার ক্রীম, রং ফর্সা করার ক্রিম।,কালো ত্বক ফর্সা করার উপায়,ছেলেদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়,মেয়েদের ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে ফর্সা হওয়া যায়,ফর্সা সবচেয়ে ভাল উপায়,ফর্সা হওয়ার সেরা টিপস,দ্রুত ফর্সা হওয়াার ক্রিম,৭ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়,৩০ দিনে, ১মাসে,

→ : যুগে যুগে মানুষ নিজের সৌন্দর্য নিয়ে
ভেবেছে। নিজেকে যাতে অন্যের কাছে
আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা যায়,
সেজন্য চেষ্টার ত্রুটি রাখেন না সৌন্দর্য
সচেতনমাত্রেই।


→  সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলা ব্যস্ত জীবনে সবসময় নিজের যত্ন ঠিকমতো নেওয়া খুবই মুশকিল। তা ছাড়া দিনদিন পরিবেশও দূষণযুক্ত হয়ে পড়ছে। এতে করে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা
আসলেই ভীষণ মুশকিল। অথচ নিজেকে সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ। আধুনিকযুগে এ কথার সত্যতা অনস্বীকার্য।

→ নারী বা পুরুষ, একটি সুন্দর মুখের
কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর দেখাতে কে না চায়! সেই আদি যুগ থেকেই গায়ের রং নিয়ে মানুষের
নানান চিন্তা। অনেকেরই কাম্য একটি ফর্সা সুন্দর ত্বকের। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, শারীরিক অসুস্থতা, দীর্ঘসময় রান্নাঘরে কাজ করা ইত্যাদি নানান কারণে ত্বক হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক
উজ্জ্বলতা। হয়ে যায় কালচে ও বিবর্ণ। রং
ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না কখনোই।


কিন্তু আসলে সত্যিই কি এসব ক্রিমে গায়ের রং ফর্সা হয়? মুখের রং হয়তো একটুখানি উজ্জ্বল হয়, কিন্তু পুরো শরীরের ত্বক? সেটা কিন্তু আসলে হয়ে ওঠে না। পার্লারগুলোতে আছে রঙ ফর্সা করার নানান আয়োজন। যেমন স্কিন ব্লিচ, ফেয়ার পলিশসহ আরও কত কী। কিন্তু জেনে রাখুন, এই সবই আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।তছারা ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলু হারাম। তাহলে কী করবেন?


প্রাকৃতিক উপায়ে এবং ঘরোয়াভাবে গায়ের রং ফর্সা করার রয়েছে সহজ উপায়। শুধু তাই নয়, এভাবে যে ফর্সা রঙটা আপনি পাবেন সেটা হবে স্থায়ী।

সৌন্দর্য সেটাই, যা ভেতর থেকে আসে। আসুন জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে রঙ ফর্সা করার  দুটি পদ্ধতি।


★★★দুধ ও কাঁচা হলুদ :★★★

→ রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে
পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন।

নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। দুধে কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধ গাঢ় হলুদ
রঙ ধারণ করলে পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার করে পান করতে থাকুন।

★★★ কাঁচা হলুদ :★★★
শুধু দুধের সঙ্গে নয়, বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ ফর্সা করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব কার্যকর।


উপকরণ : দুধ ৩ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, এবং কাঁচা হলুদ বাটা ১ চা চামচ। কীভাবে ব্যবহার করবেন?


★ দুধ, লেবুর রস ও হলুদ বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে নিন। গরম পানিতে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বকের রং হয়ে
উঠবে ফর্সা, কোমল, দাগমুক্ত ও সুন্দর।


তাহলে আর দেরি কেন? বাড়িতে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে নিজে থেকে হয়ে উঠুন ফর্সা, সুন্দর।





Tag:-
হাত ও পা ফর্সা করার উপায়,হাতের কালো দাগ হাত পা ফর্সা করার ক্রিম,হাত পায়ের নখের যত্ন, হাত পা ফর্সা করার লোশন,চোখের নিচের কালো,দাগ দূর করার উপায়,হাত পা ফর্সা করার
উপায়,পায়ের গোড়ালি ফাটা, মুখ ফর্সা করার ক্রিম, মুখের রং ফর্সা করার উপায়, ছেলেদের মুখ ফর্সা করার উপায়, হাত ফরসা করার উপায়, ত্বক ফর্সা করার
ক্রীম, রং ফর্সা করার ক্রিম।,কালো ত্বক ফর্সা করার উপায়,ছেলেদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়,মেয়েদের ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে ফর্সা হওয়া যায়,ফর্সা সবচেয়ে ভাল উপায়,ফর্সা হওয়ার সেরা টিপস,দ্রুত ফর্সা হওয়াার ক্রিম,৭ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়,৩০ দিনে, ১মাসে,

পেটের সমস্যা দূর করার সেরা নিয়ম।

পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর করার সেরা ৫টি উপায়
 পেটের গ্যাস কমানোর উপায়,পেটে গ্যাস হলে কি করবেন পেটে গ্যাস হলে কি করা উচিত গ্যাস অম্বল, পেটে গ্যাসের সমস্যা সমাধান পেটে গ্যাস কেন হয়, পেটে গ্যাস সমস্যা বদ হজম পেট ব্যাথার প্রাথমিক চিকিৎস পেট পরিস্কার করার উপায়, পেট ব্যাথা হলে করনীয়, পেটে গ্যাস হলে করনীয়, পেট ব্যাথা কমানোর উপায় গ্যাস্ট্রিক থেকে বাচার উপায়, পেট ব্যাথার ঔষধ পেটে ব্যাথার সমাধান,বাধা কপির উপকার,


অনলাইন ডেস্ক: পেটের সমস্যাগুলোর মধ্যে গ্যাসের সমস্যা একটি অন্যতম।

→  গ্যাসের সমস্যা বাঙালির কাছে নতুন কিছু নয়। কমবেশি সকলেরই
এই সমস্যা আছে বা মাঝে মধ্যেই হয়।

→  কিন্তু হেলাফেলা করলে তা মারাত্মক হতে পারে। তাই এই সমস্যা কিভাবে হয়, কিভাবে দূর করা যায় এসব
নিয়ে রাইল ৫টি তথ্য-



★১. বাঁধাকপিঃ গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে বাঁধাকপি এক নম্বরে। তবে ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার এটি। কিন্তু যাদের সহ্য হবে না তাদের না খাওয়াই ভাল। তার বদলে শসা, পালং শাক ইত্যাদি খেলে একই উপকার মেলে।


★ ২. পেঁয়াজঃ কাঁচা পেঁয়াজ খেলে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। তবে রান্নার পরে পেঁয়াজ খেলে সমস্যা হয় না।


★৩. মটরশুঁটিঃ শীতের সবজি মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার। তবে কখনও কখনও পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে। গ্যাস থেকে রেহাই
পেতে রান্নার আগে সারা রাত মটরশুঁটি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর রান্না করে খেলে সহজে হজম হবে।


★৪.  দুগ্ধ-জাতীয় খাবারঃ দুধ এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার
যেমন পনির, দই, মাখন এগুলি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এই খাবারগুলো পেটে গ্যাস তৈরি করে। বিকল্প হিসেবে নারকেলের দুধ, বাদামের দুধ, সয়াবিনের দুধ খাওয়া যেতে পারে।


★ ৫. রসুনঃ রসুন খাওয়ার পরে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। রসুনের মধ্যে প্রচুর স্বাস্থ্যকর
উপাদান রয়েছে। তাই গ্যাস হবে ভেবে রসুনকে এড়িয়ে যাবেন না। রসুন রান্না করে খান, কাঁচা খাবেন না। তাহলে গ্যাসের ভয় নেই।







Tag:-
পেটের গ্যাস কমানোর উপায়,পেটে গ্যাস হলে কি করবেন পেটে গ্যাস হলে কি করা উচিত গ্যাস অম্বল, পেটে গ্যাসের সমস্যা সমাধান পেটে গ্যাস কেন হয়, পেটে গ্যাস সমস্যা বদ হজম পেট ব্যাথার প্রাথমিক চিকিৎস পেট পরিস্কার করার উপায়, পেট ব্যাথা হলে করনীয়, পেটে গ্যাস হলে করনীয়, পেট ব্যাথা কমানোর উপায় গ্যাস্ট্রিক থেকে বাচার উপায়, পেট ব্যাথার ঔষধ পেটে ব্যাথার সমাধান,বাধা কপির উপকার,

Monday 29 August 2016

ছেলেদের ফর্সা হওয়ার সেরা টিপস

ছেলেদের ফর্সা হওয়ার সেরা ৬টি টিপস !

যে কোনো উপায়ে ফরসা হওয়া চাই, গায়ের রং কালো থেকে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায়, ছেলেদের ফর্সা হওয়ার উপায় কি, স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার দুটি ঘরোয়া উপায়, সহজ নিয়মে গাঁয়ের রঙ ফর্সা হওয়ার উপায়! সহজে ফর্সা হওয়ার উপায়, প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার সহজ উপায়, স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার দুটি উপায়, মধুর উপকারিতা,লেবুর রসের উপকারিতা,কলার উপকারিতা,বেসন এর উপকারিতা ব্যাবহার, কালো দাগ দূর করার উপায়,উজ্জলতা বাড়ানোর নিয়ম,

রূপচর্চা কেবল মেয়েদেরই বিষয় নয়।
আপনি নারী হোন বা পুরুষ, একটি সুন্দর মুখের
কদর কিন্তু সর্বত্রই। আসুন জেনে নিই ত্বক
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার। উপায় রোদে পুড়ে,
বৃষ্টিতে ভিজে,শারীরিক অসুস্থতা ইত্যাদি নানান
কারণে ত্বক হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা।
হয়ে যায় কালচে ও বিবর্ণ।
রং ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না
কখনোই। এসব রাসায়নিক পদার্থের মিশ্রণে তৈরি
প্রোডাক্টগুলো ত্বকের নানা ক্ষতি করে
থাকে।
আসুন জেনে নিই।প্রাকৃতিক কিছু উপায়ে কীভাবে
গায়ের কালো রংকে উজ্জ্বল করা যায়,কীভাবে
ফর্সা হওয়া যায়।


♦ ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু,
১টেবিল চামচ লেবুর রস এবং আধা টেবিল চামচ
বাদামের তেল ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫
মিনিট লাগিয়ে রাখুন।
তারপর পরিষ্কার করুন। এই প্যাকটি মুখে উজ্জ্বলতা
আনবে আর রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।


♦ বেসন, দুধ ২ চা চামচ এবং লেবুর রসের মিশ্রণ
মুখে,গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে
ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ২ বার এটা লাগান, আপনার গায়ের রঙ
অবশ্যই উজ্জ্বল হবে।


♦ আপনার যদি টমেটোতে অ্যালার্জি না থেকে
থাকে তাহলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের
সাথে টমেটোর ক্বাথ মিশিয়ে মুখে এবং গলায়
ব্যবহার করুন।
ফর্সা ত্বকের জন্য আর ১৫ মিনিট পর ধুয়ে
ফেলুন।


♦ আধা কাপ চায়ের লিকার(ঠাণ্ডা),২ চামচ চালের
গুঁড়ো, আধা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগান।
চালের গুঁড়ো স্ক্রাবার হিসেবে কাজ করবে আর
মধু মুখের আর্দ্রতা বজায় রাখবে।


♦ শশার রস আর মধু সমান পরিমাণ নিয়ে ১৫ মিনিট
মুখে লাগিয়ে রাখুন।
এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য অনেক উপকারী।
তৈলাক্ত ত্বকে মধুর বদলে লেবু ব্যবহার করতে
হবে।


♦ সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে মুখে লাগান
আর ৩/৪ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
মুখে লুকিয়ে থাকা সব ময়লা দূর হবে।
আজ এ পর্যন্তই।
সবাই ভাল থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।






♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪♥♪

tag;+
ফর্সা হওয়ার উপায়,ত্বক যত্নের নিয়মে, যে কোনো উপায়ে ফরসা হওয়া চাই, গায়ের রং কালো থেকে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায়, ছেলেদের ফর্সা হওয়ার উপায় কি, স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার দুটি ঘরোয়া উপায়, সহজ নিয়মে গাঁয়ের রঙ ফর্সা হওয়ার উপায়! সহজে ফর্সা হওয়ার উপায়, প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার সহজ উপায়, স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার দুটি উপায়, মধুর উপকারিতা,লেবুর রসের উপকারিতা,কলার উপকারিতা,বেসন এর উপকারিতা ব্যাবহার, কালো দাগ দূর করার উপায়,উজ্জলতা বাড়ানোর নিয়ম,

Monday 22 August 2016

মাথায় চুল গজানোর সেরা ৪ উপায়

 চুল গজানোর তেল,ছেলেদের চুল গজানোর উপায়, ছেলেদের নতুন চুল গজানোর উপায়,টাক মাথায় চুল গজানোর উপায়,নতুন চুল গজানোর তেল,চুল গজানোর,প্রাকৃতিক উপায়,চুল গজানোর ওষুধ, মিনক্সিডিল নতুন চুল গজানোর উপায়,চুল গজানোর ঔষধ,চুল পড়া রোধ করার উপায়, চুল পড়া রোধে পেয়াজ,ছেলেদের চুল পড়া, বন্ধ করার উপায়,চুল ঘন করার উপায়, চুল পড়া বন্ধের উপায় চুল পড়া রোধে করনীয


চুল পড়া রোধ করার সেরা ৪টি উপায়
প্রমানিত


♦ছেলে ও মেয়েদের জন্য এখনকার
দূষীত পরিবেশে চুল পড়ে যাওয়া খুব সাধারণ
ব্যাককি সমস্য।
দিনে ৫০-১০০ কি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু
অনবরত চুল পড়ে মাথায় টাক পড়ে যাওয়ার
কারনে ব্যাকি মানসিক কষ্টের কারণও বয়ে
দাঁড়াতে পারেনা।
চুল পড়া রোধ করার কিছু উপায় না আছে
উর্বশী যা আসলেই কাজ করেনা।

♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠♠

♦তবে এই উপায় নাগুলো থেকে যদি ফল
পেতে চান আপনার টাক্লু দরকার ববে অনেক
ধৈর্য্যের।
নিচে বর্ণিত উপায় নাগুলো অনুসরণ করলে
আপনার টাক্লু চুল পড়া ই শুধু কমবে বরং আমি
পাবেন খুব সুন্দর, সিল্কি ও স্বাস্থ্যবান চুল।

♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥

♦চুল পড়া রোধে যে প্রক্রিয়া গুলো আছে
উর্বশী তার উ র্ব শী চিকনরভাগ ই আমি বাসায়
বসে করতে পারবেন, তবে এগুলো ছাড়াও
এমন কিছু উপায় না আছে উর্বশী যার জন্য
আপনাকে ডাক্তার উ র্ব শীের কাছে
যেতে বতে পারেনা।
চলুন এখন কি কি উপায় নাে চুল পড়া রোধ করা যায়
তা জেনে নেইঃ


১।পেঁয়াজ ও রসুনঃ সালফার (sulphur) এমন ব্যাককি
উপাদান যা নতুন চুল গজাতে সাবায্য করেনা। রসুন
ও পেঁয়াজের মধ্যে প্রচুড় পরিমাণে সালফার
থাকে যা চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাই
যেভাবে আমি রসুন ও পেঁয়াজ ব্যববার করেনা
চুল পড়া রোধ করতে পারেনান তা বলঃ সমপরিমাণ
পেঁয়াজের রস ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথার
ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১ ঘন্টা। এরপর শ্যাম্পু
করেনা ফেলুন।
ব্যাকি সপ্তাবে ২ বার করেনা নিয়মিত ব্যববার
করিস। রঁসুনের ৫/৬ কি কোয়া নিয়ে বেঁটে
নিন। এবার এই বাঁটা অংশকি রিকেল তেলে
কিছুক্ষন চুলায় ফুকিয়ে নিন। মিশ্রনকি ঠান্ডা বলে
মাথার ত্বকে লাগান। সপ্তাবে ২/৩ বার করেনা
নিয়মিত ব্যববার করার চেষ্টা করিস।


২।আলুঃ আলু চুলের যত্নেও ব্যববার করা যায়।
যেভাবে আলু ব্যববার করবেনঃ ব্যাককি জ্যুসার
বা ব্লেন্ডারে ৩ কি আলু নিয়ে এর রস সংগ্রব
করিস।
এবার আলুর রসে ব্যাককি ডিমের কুসুম, কিছু
পরিমাণ পানি ও ব্যাক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন ভালো
করেনা। ভেজা চুলে এই মিশ্রণকি লাগিয়ে রাখুন
৩০ মিনিট।
এরপর বাল্কা কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে
ফেলুন। এই প্রক্রিয়াকি সপ্তাবে ব্যাকবার
করেনা কয়েক মাসের জন্য টানা ব্যববার
করেনা দেখুন। দেখবেন চুল পড়া কমে
গেছে।
মেবেদি পাতাঃ ন্যাচারাল ভাবে চুল রঙ ও চুলকে
কন্ডিশন করার পাশাপাশি মেবেদি পাতা ব্যববার
করেনা চুল পড়া কমানো ও সম্ভব।
যেভাবে ব্যববার করবেনঃ ২৫০ মিলি সরিষার
তেল নিন ব্যাককি কিনের কৌঁটায়। এবার এতে ৬০
গ্রাম মেবেদি পাতা (ধোয়া ও শুকনো) দিয়ে
চুলার জ্বাল দিন যতক্ষন পাতাগুলো পুড়ে যায়।
এবার মিশ্রণকি ব্যাককি মসলিনের কাপড়ে
ছেকে নিয়ে শুধু তেলকি রাখুন।
এই তেল নিয়মিত মাথার ত্বকে ও চুলে
লাগাবেন। ব্যাক কাপ শুকনো মেবেদি পাতার উ
র্ব শী গুড়ার সাথে আঁঁধা কাপ দই মিশিয়ে নিন
ভালো করেনা।
মিশ্রণকি চুলে লাগান এবং যতক্ষণে চুল শুকিয়ে
যায় অপেক্ষা করিস। শুকিয়ে গেলে মৃদু শ্যাম্পু
দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।


৩।নারকেলের দুধঃ নারকেলের দুধ চুলের
বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার জন্য খুব কার্যকর,
তাই ব্যাকি যেভাবে ব্যববার করবেনঃ
নারকেলের দুধ প্রোকিন, আয়রন,
পটাসিয়াম ও অপরিবার্য চর্বিতে পরিপূর্ণ। চুল ছাটাই
ও ভাঙ্গন রোধে ব্যাকি সাবায্য করেনা। তাই
আমি যদি সুন্দর চুল পেতে চান তাবলে
রকেলের দুধ রাতে মাথার ত্বকে লাগিয়ে
প্লাস্কিকের ব্যাগ দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন।
সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। ব্যাকি খুবই
কার্যকর ব্যাককি উপায় না। ডিম ইয়ার্কিেককি উপাদান
যা সালফারে পরিপূর্ণ।
তাই ডিম যেভাবে ব্যববার করতে পারেনানঃ ১ কি
ডিমের সাদা অংশের সাথে ১ চা চামচ অলিভ
অয়েল বিট করেনা নিন। ব্যাকি মাথার ত্বকে ও
চুলে লাগান। ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে চুলে
শ্যাম্পু করেনা নিন।.


৪।গ্রীন কিঃ গ্রীন কি শুধু খাওয়ার জন্যই নয়
চুলের জন্যও খুব উপকারী কেননা এতে
প্রচূড় পরিমাণে আন্কি-অক্সিডেন্ট থাকে।
কুসুম গরম গ্রীন কি মাথার ত্বকে ১ ঘন্টা
লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুলের বৃদ্ধিরন
জন্য ব্যাকি ব্যববার করতে পারেনান।


৫।এন্কি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু বন্ধঃ যদি আপনার টাক্লু
চুল পড়ে তবে আজই ব্যববার করা বন্ধ করিস
আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় কিছু এন্কি
ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু,
যেমন head n shoulder, Pantene, Clear।
মনে রাখবেন, সব এন্কি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পুই
যাদের চুল পড়ে তাদের জন্য ভয়ঙ্কর
ক্ষতিকর।
চুল পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়.


♥♥♥♥♠♠♠♠♥♥♥♥♣♣♣♣♣♣♣










tag:-
চুল গজানোর তেল,ছেলেদের চুল
গজানোর উপায়, ছেলেদের নতুন চুল
গজানোর উপায়,টাক মাথায় চুল গজানোর
উপায়,নতুন চুল গজানোর তেল,চুল
গজানোর,প্রাকৃতিক উপায়,চুল গজানোর ওষুধ,
মিনক্সিডিল নতুন চুল গজানোর উপায়,চুল
গজানোর ঔষধ,চুল পড়া রোধ করার উপায়, চুল
পড়া রোধে পেয়াজ,ছেলেদের চুল পড়া,
বন্ধ করার উপায়,চুল ঘন করার উপায়, চুল পড়া
বন্ধের উপায় চুল পড়া রোধে করনীয

Wednesday 17 August 2016

লেবুর রসের গুনাগুন

লেবুর রস ও পানির উপকারিতা
অনলাইন ডেস্ক: লেবু সাধারণত আমরা খাবারের
স্বাদ বাড়াতে খেয়ে থাকি। তবে এটি
মুখরোচক খাবার ছাড়াও এতে আছে ভিটামিন সি
এবং খনিজ উপাদানসহ আরো নানা উপকরণ।
এছাড়া রোজ সকালে লেবু পানি আপনার ওজন
কমাতেও সাহায্য করে।
ঘরে তৈরি এই পানীয় শরীর থেকে বিষাক্ত
পদার্থ দূর করে, কিডনি ভালো রাখে এবং
হজমে সাহায্য করে। এসব ছাড়াও লেবু পানির
রয়েছে আরো অনেক উপকারিতা। সে সব
গুনাবলী সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
১. লেমন অর্থাৎ পাকা লেবুতে থাকে
ইলেকট্রোলাইটস ( যেমন পটাশিয়াম,
ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদি)। সকাল সকাল লেবু পানি
আপনাকে হাইড্রেট করে, শরীরে যোগান
দেয় এইসব প্রয়োজনীয় উপাদান যা
দেহের পানিশূন্যতা দূর করে। হাড়রে জয়েন্ট
ও মাসল পেইন কমায় দ্রুত।
২. ঘন ঘন কৃমির আক্রমণে ক্লান্ত? প্রতিদিন এক
গ্লাস লেবু পানি পান করুন আর কৃমির সাথে যুদ্ধ
জয় করুন।
৩. অন্য যে কোন খাবারের চাইতে লেবু
পানির ব্যবহারে লিভার অনেক বেশি দেহের
জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইম তৈরি করতে
পারে। লেবু পানি টক্সিক উপাদান দূর করে
লিভারকে পরিষ্কার রাখে।
৪. উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।
৫. লেবুপানি আমাদের দেহের
মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে ও লেবুর
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান দেহের রোগ-
প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৬. আপনার নার্ভাস সিস্টেমে দারুণ কাজ করে।
সকাল সকাল লেবুর পটাশিয়াম আপনার বিষণ্ণতা ও
উৎকণ্ঠা দূর করতে সহায়ক।
৭. লেবু পানি শরীরের রক্তবাহী ধমনী ও
শিরাগুলোকে পরিষ্কার রাখে।
৮. লেবু পানি দেহের ব্লাড প্রেশার
নিয়ন্ত্রনে রাখে। রোজ পান করলে
উচ্চরক্তচাপ ১০ শতাংশ কমে যায়।
৯. শরীরের পি এইচ লেভেল উন্নত করে।
পি এইচ লেভেল যত উন্নত, শরীর
রোগের সাথে লড়াই করতে তত সক্ষম।
১০. ইউরিক এসিড সমস্যা দূর করতে সহায়ক।
১১. বুক জ্বালাপোড়া দূর করে। যাদের এই
সমস্যা আছে রোজ আধা কাপ পানির সঙ্গে ১
চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।
১২. কিডনী ও প্যানক্রিয়াসের পাথর দূর করতে
অসাধারণ কার্যকর।
১৩. ওজন দ্রুত কমাতে সহায়তা করে। লেবুতে
থাকে পেকটিন ফাইবার যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে।
১৪. দাঁতের সমস্যা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
দাঁত ব্যথা কমায়।
১৫. ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে, ক্যান্সার
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
১৬. মেটাবলিজম বা হজমশক্তি বাড়ায়। এতে ওজন
কমাতেও প্রভাব পড়ে।
১৭. লেবু পানি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
লেবুতে আছে এলকালাইন উপাদান এবং
বিজ্ঞানীরা বলেছেন ক্যান্সারের কোষ
এলকালাইন উপাদান এর সাথে থাকতে পারে না।
১৮. এটি আমাদের দেহের প্রদাহ দূর করে,
গলা ব্যথা, টনসিলের সমস্যা, শ্বাসযন্ত্রের
ইনফেকশনও সাড়িয়ে তোলে।







~~~~~!~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
tag:-
লেবুর রসের উপকারিতা, লেবু ও মধু, লেবুর
রসের অপকারিতা, গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা,
লেবুর খোসার উপকারিতা লেবুর উপকারিতা
লেবুর গুনাগুন,গরম কালে লেবুর পারির
উপকারিতা, লেবুর গুনাগুন,

Tuesday 19 July 2016

পিপঁড়া তাড়ানোর ৮টি দারুণ কার্যকরী উপায

পিপঁড়া তাড়ানোর ৮টি দারুণ কার্যকরী
উপায়


 কিভাবেপিঁপড়া মারব,পিঁপড়া মারার সহজ উপায়,পিঁপড়া মারার  উত্তম উপায়,কিবাবে পিঁপড়া মারা যায়,


  বাড়িতে ক্ষুদ্র এই প্রাণীর উপস্থিতি অনেকেই
ধনী হবার লক্ষণ মনে করেন। কিন্তু এই ধনী
হবার লক্ষণই আপনার একদিন কাল হয়ে দাঁড়ায়।
গরমকালে মিষ্টি জাতীয় খাবার শুধু নয়, কাপড় থেকে
শুরু করে আরও অনেক কিছুতেই বেশ আশংকা
জনক ভাবে বেড়ে যায় পিপড়ার অত্যাচার। ক্ষুদে
প্রজাতির এই প্রানীর অত্যাচার থেকে রক্ষা পাবার
বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক উপায় আছে।আসুন
জেনে নেয়া যাক সেই উপায়গুলো।



--------------------------------------------------------------------------------
(১)লেবুর রসঃ বাসা বা রুমের যেখানে পিপঁড়ার বসবাস
সেখানে লেবুর রস ছিটিয়ে দিন ভালভাবে।
দেখবেন পরিবার পরিজন পিপঁড়া পালিয়ে গেছে।


------------------------------------------------------------------------------
(২)দারুচিনিঃ যে জায়গাগুলোতে পিপঁড়া চলা ফেরা
করে সেখানে দারুচিনি গুঁড়ো ছিটিয়ে দিন।
দেখবেন পিপঁড়া উধাও।


------------------------------------------------------------------------------
(৩)মেন্থলঃ পিপঁড়া তাড়ানোর জন্য দরজা বা জানালার
আশেপাশে পিপারমিনট তেল ছিটিয়ে দিন। এতে
মেন্থল এর গন্ধে পিপঁড়া বাড়ি ছাড়া হয়ে যাবে।


----------------------------------------------------------------------------
(৪)চকঃ আমরা প্রায় দেখি যে,পিপড়ারা দল বেধে
চলে। সেই দলকে ভেঙে দিতে বা তাদের
বিচ্ছিন্ন করতে একটি চক দিয়ে আলোপাতাড়ি ভাবে
এঁকে দিতে পারেন। এতে বেশ ভালই কাজ হবে ।
(৫)কফির গুড়োঃ কফির কিছু গুঁড়ো মেঝেতে বা
যেখানে পিপঁড়ার উপদ্রব বেশি সেখানে রেখে
দিন। পিঁপড়া আর আসবে না।


-----------------_--------------------------------------------------------
(৬)ভিনেগারঃ মেঝে পরিষ্কার করার জন্য পানির
সাথে ভিনেগার ব্যবহার করুন। দেখবেন পিপঁড়া আর
ফিরেও আসবে না আপনার অন্দর মহলে।

---------------------------------------------------------------------------
(৭)গরম পানিঃ বাসার যেই গর্তে পিপঁড়ার কলোনী
রয়েছে সেখানে কয়েক মগ গরম পানি ঢালুন।
দেখবেন সপরিবারে পিপঁড়া মারা গেছে।


----------------------------------------------------------------------------
(৮)কালো বড়ো পিপঁড়াঃ বাসা বাড়িতে যে পিপড়ার
উপদ্রব দেখা যায় সেগুলো হলো লাল পিপঁড়া। যদি
বাড়িতে কয়েকটি বড় কালো পিপঁড়া ছেড়ে দিতে
পারেন তবে কাজ শেষ। কারণ বড় কালো
পিপড়াগুলো লাল পিপঁড়াদের খেয়ে ফেলে।
.
---------------------------------------------------------------------------
যাই হোক, এই ক্ষদ্র প্রজাতির প্রানীর অত্যাচার
থেকে রেহায় পেতে উপরি উক্ত উপায়ে একবার
চেষ্টা করেই দেখুন না।  আশা করি উপকার হবে।

Tag:-
 কিভাবেপিঁপড়া মারব,পিঁপড়া মারার সহজ উপায়,পিঁপড়া মারার  উত্তম উপায়,কিবাবে পিঁপড়া মারা যায়,