দেশ সেরা বাংলা নিউ ফেসবুক স্টেটাস কালেকসন ২০১৭
-- তুমি আমাকে ভালোবাসো না??(ছেলে)
-- বাসি তো!(মেয়ে)
-- তাহলে আমার কথায় রাজি হও না কেনো?
-- বিয়ের আগে ওটা ঠিক না।
-- তার মানে তুমি আমাকে বিশ্বাস করো না?
-- কেনো! এই কথা কেনো বলো?
-- যদি বিশ্বাসই করতে তাহলে মানা করতে না।
-- আচ্ছা? তুমি আমাকে ভালোবাসো তো?
-- হ্যা অবশ্যই,
-- বিশ্বাস করো?
-- হ্যা, আমি তোমাকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করি।
-- তাহলে আমাকে ৫ লক্ষ টাকা দাও।
-- ৫ লক্ষ টাকা????? কেনো????
-- আমার অনেক শখ যে আমি ব্যাক্তিগতভাবে ৫ লক্ষ টাকার মালিক হবো।
-- কিন্তু আমি এতো টাকা পাবো কই?
-- তোমার আব্বুর কাছ থেকে আনো।
-- আব্বু এতো টাকা কেনো দেবে? কোনভাবেই দেবে না।
-- চুরি করো?
-- কি?? আমি চুরি করবো?? তুমি আমাকে চোর বানাতে চাও???
-- আচ্ছা তাহলে বাদ দাও, আরেকটি কাজ করো?
-- কি??
-- আমার নগদ দরকার নাই, তুমি স্ট্যাম্প পেপার এনে নির্ভরযোগ্য সাক্ষীসহ লিখে দাও যে আমি তোমার কাছে ৫ লক্ষ টাকা পাওনা।
-- কেনো? এমন করলে কি হবে??
-- আমি মনে মনে শান্তি পাবো যে আমি তোমার কাছে ৫ লক্ষ টাকা পাওনা। তারমানে আমি ৫ লক্ষ টাকার
মালিক।
-- তুমি কি বুঝাতে চাচ্ছো যে আমি তোমাকে ৫ লক্ষ টাকা দিলে তুমি আমার কথায় রাজি হবে?
-- উমহু, আমি ওটা বুঝাতে চাই না। বিয়ের পরে তো তোমার সব টাকা আমারই, তাই বিয়ের আগে না হয় মাত্র ৫ লক্ষ দাও।
-- বিয়ের পরেতো আমার সব টাকাই তোমার! তাহলে এখন কেনো দাবী করতেছো?
-- বিয়ের পরেতো আমার সবকিছুও তোমার, তাহলে তুমি এখন কেনো দাবী করতেছো?
-- ওটা করলে কি সমস্যা?
-- তাহলে টাকা লিখে দিতে কি সমস্যা?
-- তোমার সাথে আমার আর হবে না, আমাকে ভুলে যাও।
-- শেষ কথা শুনে যাও।
-- হুম,
-- তুমি আমাকে বিশ্বাস করে মাত্র ৫ লক্ষ টাকা দিতে পারো না, কিন্তু আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ দাবী করে বসলে বিশ্বাসের দোহাই দিয়ে? তুমি আমার
জন্য চোর হতে পারলে না, অথচ আমাকে নষ্টা বানাতে চাইলে? তোমার মতো ছেলেকে বিশ্বাস করার চেয়ে একটা কুত্তাকে বিশ্বাস করা ভালো। তুই হারামী কুত্তার চেয়েও নিকৃষ্ট।।
★★ সুন্দরী ম্যাডাম ক্লাসে পড়াচ্ছে হঠাৎ এক ছাত্র দাড়িয়ে বলল - ম্যাডাম, আপনার কাধের তিলটা না হেব্বী ।
.
ম্যাডাম (প্রচন্ড রেগে) - বেয়াদব
এখুনি আমার ক্লাস থেকে বেড়িয়ে যাও। আগামী এক মাস যেন তোমায় ক্লাসে না দেখি। ম্যাডাম আবার ক্লাসে পড়াচ্ছে । . হঠাৎ আরেক ছাত্র দাড়িয়ে বলল - ম্যাডাম, আপনার কোমরের তিলটা না আরো
হেব্বী।
.
ম্যাডাম (প্রচন্ড রেগে) - বেয়াদব
এখুনি আমার ক্লাস থেকে বেড়িয়ে যা। আগামী দুই মাস যেন তোকে ক্লাসে না দেখি।
.
হঠাৎ হাতের চক পড়ে যাওয়ায় ম্যাডাম
নিচু হয়ে তুলতে গেল, অমনি ক্লাসের সর্বাপেক্ষা ভদ্র ছেলে বল্টু বই নিয়ে বেড়িয়ে যেতে লাগল। .
ম্যাডাম - এই বল্টু কোথায় যাচ্ছো ? .
বল্টু - ম্যাডাম, আমি যে জিনিস
দেখছি, আমার মনে হয় আর স্কুলে পড়াই হবে না !!!
★★ ছেলেটি রিক্সায় বসে আছে
রিক্সাওয়ালা গেছে
পাশের একটা দোকানে টাকা
ভাঙাতে......
-হঠাৎ একটা মেয়ে এসে বললঃ
.
--ভাই সাভার যাবেন?
_ ছেলেঃ আমাকে বলছেন?
_মেয়েঃ হ্যাঁ রিক্সাতে বসে আছেন তাই তো বলছি!
_ ছেলেঃ রিক্সাতে বসে আছি মানে!?
_মেয়েঃ মানে আপনি রিক্সাওয়ালা তো, তাই আপনাকে বলছি।
ছেলেঃ আমাকে দেখে আপনার রিক্সাওয়ালা মনে হয়?
_
মেয়েঃ হবে না কেন!! ২০১৭
সালের ডিজিটাল রিক্সাওয়ালা,
তাই এত সুন্দর ভাব নিয়ে বসে আছেন!
_ (এত্তবড় অপমান সহ্য করার নয়) ছেলে
পকেট থেকে দশ টাকা বের করল....
_ এই নিন দশ টাকা!
_মেয়েঃ টাকা!! এটা দিয়ে কি হবে!!?
_ছেলেঃ ভিক্ষা দিচ্ছি _
মেয়েঃ মানে? আমাকে দেখে আপনার ভিখারী মনে হয়?
_ছেলেঃ হবে না কেন!!
২০১৬ সালের ডিজিটাল ভিখারি!
একটু সাজুগুজু করে, চোখে সানগ্লাস,
কাঁধে ভ্যানিটি ব্যাগ নিয়ে বের হয়েছেন....
★★
প্রেম করা যদি পড়ালেখা
করার মত বাধ্যতামূলক হতো,
তাহলে কি হতো..?
-
১) মায়ের ডায়লগঃ
আজকে সারাদিন একটা মেয়েও পটাস নি, আজ আসুক তোর বাবা।
-
২) বাবার ডায়লগঃ হারামজাদা, তোকে খাইয়ে পরিয়ে কি লাভ..? দশটা মেয়ের মধ্যে সাতটার কাছ থেকে জুতো খেয়ে বাড়ি ফিরিস।
-
৩) স্কুলের টিচারের ডায়লগঃ
কাল সবাই ৩টা নতুন মেয়ের ফোন নম্বর নিয়ে আসবে।
-
৪) প্রাইভেট টিচারের ডায়লগঃ কাল সারারাত চুমকির সাথে ফোনে প্রেম করতে বলেছিলাম... করেছো..?
-
৫) হেডমাস্টার-
তোমরা সবাই মন দিয়ে লাইন মারবে, কোন অসুবিধা হলে আমায় জানাবে।
-
৬) সবশেষে ছোটো বাচ্চরা : মা আজ প্রেম করতে যাব না।
মা : হারামজাদা, আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন, প্রত্যেক দিন বলবে প্রেম করতে যাব না, প্রেম না করলে খাবি
★★ বাবা ছেলের সঙ্গে
দেখা করতে তার
হোস্টেলে গেল, সেখানে
ছেলের সাথে একটা
সুন্দরী মেয়েও ছিল...!!!
.
বাবাঃ তোর সাথে এই
মেয়েটা কে...???
ছেলেঃ বাবা, ও আমার
রুমমেট, এখানেই আমার
সাথে থাকে...!!!
বাবাঃ কিন্তু...............
ছেলেঃ তুমি যা ভাবছো,
তা নয় বাবা। আমাদের
মধ্যে অন্য কোনো
সম্পর্ক নেই, আমরা
দুজনে আলাদা ঘরে
আলাদা আলাদা থাকি,
আমরা দুজনে খুব ভালো
বন্ধু মাত্র...!!!
বাবাঃ ঠিক আছে
বুঝেছি ।
পরের দিন বাবা বাড়ি
ফিরে গেল ।
.
এক সপ্তাহ পর..............
মেয়েঃ শুনছো, গত
রবিবার তোমার
বাবাকে যে প্লেটে
খেতে দিয়েছিলাম
সেটা খুঁজে পাচ্ছিনা,
আমার মনে হচ্ছে,
তোমার বাবা ই ওটা
চুরি করেছে...!!!
ছেলেঃ মুখ সামলে কথা
বলো, কি যা
তা বলছো...???
মেয়েঃ তুমি একবারমওনাকে জিজ্ঞাসামকরে তো দেখতে পারো, জানতে তো বাধা নেই...!!!
ছেলেঃ ঠিক আছে...!!!
.
ছেলে বাবাকে ই মেল করল---------
পূজনীয় বাবা,
আমি এটা বলছিনা যে, প্লেটটা তুমি ই চুরি করেছো, আবার আমি এটাও বলছিনা যে, প্লেট টা তুমি চুরি করোনি...!!!নতুমি যদি ভুল করে প্লেটটা নিয়ে যাও, তাহলে ওটা ফেরত দিয়ে যেও...কারন, ওটা ওই মেয়েটার প্লেট...!!!
------ তোমার ছেলে ।
.
বাবা একঘন্টা পর
রিপ্লাই দিল---------
স্নেহের খোকা, আমি এটা বলছিনা যে, তুমি একই ঘরে ওই মেয়েটার সাথে থাকো, আবার আমি এটাও বলছিনা যে, তুমি একই ঘরে ওই মেয়েটির সাথে থাকো না...!!!
এই পুরো সপ্তাহ তে মেয়েটি যদি তার নিজের ঘরে একবারের জন্যেও শুতে যেত, তাহলে......
সে তার প্লেট টি নিজের বালিশের তলায় ঠিক দেখতে পেত, যেটা আমি লুকিয়ে রেখে এসেছি...!!!
ইতি,
------------তোর বাবা ।
★★ ( ছাত্রী শিক্ষিকা বিতর্ক ) ) )
÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷
ম্যাডামঃ এই মেয়ে তুমি হিজাব
পড়ে ক্লাসে আসছো কেন? তুমি কি জানোনা
হিজাব করা মানে মেয়েদেরকে প্যাকেট করা।
ছাত্রীঃ ম্যাডাম,আপনিওতো
শাড়ি পড়েই পড়াচ্ছেন। আপনি ও তো
হাফ প্যাকেটে আছেন ৷
.
ম্যাডামঃ শাড়ি পড়বনা মানে?
কি বল এসব।
তো ইজ্জত আর সম্মানের ব্যাপার আছেনা?
.
ছাত্রীঃ ঠিক ই ধরেছেন ম্যাডাম।
মুসলিম মেয়েদের ইজ্জত সম্মান একটু
বেশি তো,তাই বেশি কাপড় পড়তে হয়। যার ইজ্জত
যত কম তাদের কাপড়ও সেই পরিমান কম।
.
ম্যাডামঃ তুমি কি জানোনা হিজাব
হচ্ছে পরাধীনতার প্রতিক।
এখনই খুলে ফেল ৷
ছাত্রীঃ ম্যডাম, কাপড় এর পরিমান যদি
স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মাপকাঠি
হয়,
তাহলে দেখা যাচ্ছে, আপনিও তো
পুরাপুরি স্বাধীন নন ৷
যদি স্বাধীনতার কথাই বলতে হয়,
তাহলে ম্যাডাম আপনি শিশুদের মত
পুরোপুরি স্বাধীন হয়ে যান । তখন বোধহয়
আপনার মুখে স্বাধীনতা বুলি আরো বেশি
মানান সই হবে।
.
ম্যাডামঃ তোমাদের এইসব কাপড় হল
মধ্যযুগীয়
, আধুনিকতা বিবর্জিত।
.
ছাত্রীঃ কাপড় দিয়ে যদি যুগের বিচার
করতে হয় , তাহলে আসুন একেবারে প্রথম যুগে চলে যাই ৷ আদিম যুগের গুহাবাসিরা আপনার চেয়ে
বড় আধূনিক ৷
ম্যাডামঃ উফফ, তোমার মত
মনমস্তিষ্ক অবরুদ্ধ, অন্তঃসারশূন্য মেয়ের
ক্লাস নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না।
তোমার মত মেয়েদের ক্লাস নেবে হুজুররা।
.
ছাত্রীঃ এতক্ষনে একটা উচিত
কথা বললেন ম্যাডাম। আপনার মত নারী
মুসলিম দেশের শিক্ষিকা হওয়ার অযোগ্য ৷
হুজুররা ক্লাস নিলে বোধহয় আমাদের
ক্যাম্পাসে এত ছাত্রী ধর্ষণ, নিপীড়ন
হতোনা। ধর্ষণের সেঞ্চুরি করে মিষ্টি বিলানোর সাহসও কেউ করতোনা।
★★ বাজ পাখি প্রায় ৭০ বছর জীবিত থাকে।কিন্তু ৪০
আসতেই ওকে একটা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
ওই সময় তার শরীরের তিনটি প্রধান অঙ্গ দুর্বল
হয়ে পড়ে।।।
.
১. থাবা( পায়ের নখ) লম্বা ও নরম হয়ে যায়।।। শিকার
করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।।।
.
২. ঠোঁট টা সামনের দিকে মুড়ে যায়।।। ফলে খাবার
খুটে বা ছিড়ে খাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।।।
.
৩. ডানা ভারী হয়ে যায়।। এবং বুকের কাছে আটকে
যাওয়ার দরুন উড়ান সীমিত হয়ে যায়।।।
.
ফলস্বরুপ শিকার খোজা,ধরা ও খাওয়া তিনটেই
ধীরে ধীরে মুশকিল হয়ে পড়ে।।। ওর কাছে
তিনটে পথ খোলা থাকে।
.
১. আত্নহত্যা
২. শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
৩. নিজকে পুনরস্থাপিত করা।
.
ও একটা উচু পাহাড়ে আশ্রয় নেয়।।। সেখানে বাসা বাঁধে।। আর শুরু করে নতূন প্রচেষ্টা।
.
সে প্রথমে তার ঠোঁট টা পাথরে মেরে মেরে
ভেঙে ফেলে। এর থেকে যন্ত্রণা আর হয়
না।।। একইরকম ভাবে নখ গুলো ভেঙে ফেলে আর অপেক্ষা করে নতূন নখ ও ঠোঁট গজানোর।।।
.
নখ ও ঠোঁট গজালে ও ওর ডানার সমস্ত পালক গুলো ছিড়ে ফেলে।। কষ্ট সহ্য করে অপেক্ষা করতে থাকে নতূন পালকের।। ১৫০ দিনের যন্ত্রণা ও প্রতীক্ষার পর সে সব নতূন করে পায়।। পায় আবার সেই লম্বা উড়ান আর ক্ষিপ্রতা।।
.
এরপর সে আরো ৩০ বছর জীবিত থাকে
আগের মত শক্তি ও গরিমা নিয়ে।।
.
ইচ্ছা,সক্রিয়তা ও কল্পনা... আমাদের দুর্বল হয়ে পড়ে ৪০ আসতেই।।। অর্ধজীবনেই আমাদের উৎসাহ, আকাঙ্খা,শক্তি কমে যায়।
.
আমাদেরও আলস্য উৎপন্নকারী মানসিকতা ত্যাগ করে,অতীতের ভারাক্রান্ত মন কে সরিয়ে ও জীবনের বিবশতা কে কাটিয়ে ফেলতে হবে বাজের ঠোঁট,ডানা আর থাবার মত।।।
.
১৫০ দিন না হলেও ১মাসও যদি আমরা চেষ্টা করি তাহলে আবার আমরা পাবো নতূন উদ্যম, অভিজ্ঞতা ও অন্তহীন শক্তি।।।
.
নিজেকে কখনোই হারাতে দেবেন না আর হার ও মানবেন না!!!!
★★ বল্টু সাথে এক মেয়ের রাস্তায়
দেখা
হল....!!
বল্টু :- তোমার নাম কী.......??
মেয়ে :- মুখে বলব নাকি
পায়ে দেখাব.....??:
বল্টু :- মানে......!!
মেয়ে :- আমার নাম -
'নুপূর' তোমার নাম কী......??
বল্টু :- মুখে বলব,
নাকি করে দেখাব........??
মেয়ে :- মানে.......!!
বল্টু :- মানে, আমার নাম......!!
.
.
. .
.
.
.
.
. আদর.....!!
★★ *** চরম জোকস না পড়লেই মিস ******
তো বল্টু নাড়িকেল কিনতে গেছে ,,,
বল্টু : ভাই নাড়িকেল দাম কত ?
নাড়িকেল আলা : ৪০ টাকা ।
বল্টু ইশ্ ২০ টাকা দিবেন ?
নাড়িকেল আলা : দোকানের পিছনে একটা নাড়িকেল গাছ আছে ওখান থেকে পেড়ে খান টাকা লাগবে না । তো বল্টু নারিকেল পাড়তে গিয়ে হাত পিছলিয়ে নাড়িকেল গাছের পাতার সাথে ঝুলে গেছে । তো গাছের নিচে দিয়ে যাচ্ছিল এক উট আলা ।
বল্টু : ও ভাই আমাকে বাচান ।
উট আলা : বাচাতে পারি তবে ৫০০ টাকা লাগবে ।
বল্টু : হ্যা দিব ।
তো উট আলা যেই বল্টুর পা ধরেছে সেই সময় নিচ থেকে উট টা চলে গেছে ,,,তো দুইজনই ঝুলে রইছে ,,,সে সময় আসছে এক হাতি আলা ।
বল্টু : ও ভাই আমাদের কে বাচান ।
হাতি আলা : বাচাতে পারি তবে ১০০০ টাকা লাগবে ।
বল্টু : তাও দেব ।.তো হাতি আলা যখন তাদেরকে নামাতে
তাদের পা ধরলো তখন হাতি টাও নিচ থেকে চলে গেল ।
এখন বল্টু বলল,,,,
"
"
"
"
"
"
তোরা দুইজন আমাকে ২০০০ টাকা দিবি নাকি আমি ডাল ছেরে দিব ???
ওরা দুইজন বেহুস!!!!!!!!!
মো: রবিউল ইসলাম রাববুল
বহর্দী, নকলা শেরপুর
-- তুমি আমাকে ভালোবাসো না??(ছেলে)
-- বাসি তো!(মেয়ে)
-- তাহলে আমার কথায় রাজি হও না কেনো?
-- বিয়ের আগে ওটা ঠিক না।
-- তার মানে তুমি আমাকে বিশ্বাস করো না?
-- কেনো! এই কথা কেনো বলো?
-- যদি বিশ্বাসই করতে তাহলে মানা করতে না।
-- আচ্ছা? তুমি আমাকে ভালোবাসো তো?
-- হ্যা অবশ্যই,
-- বিশ্বাস করো?
-- হ্যা, আমি তোমাকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করি।
-- তাহলে আমাকে ৫ লক্ষ টাকা দাও।
-- ৫ লক্ষ টাকা????? কেনো????
-- আমার অনেক শখ যে আমি ব্যাক্তিগতভাবে ৫ লক্ষ টাকার মালিক হবো।
-- কিন্তু আমি এতো টাকা পাবো কই?
-- তোমার আব্বুর কাছ থেকে আনো।
-- আব্বু এতো টাকা কেনো দেবে? কোনভাবেই দেবে না।
-- চুরি করো?
-- কি?? আমি চুরি করবো?? তুমি আমাকে চোর বানাতে চাও???
-- আচ্ছা তাহলে বাদ দাও, আরেকটি কাজ করো?
-- কি??
-- আমার নগদ দরকার নাই, তুমি স্ট্যাম্প পেপার এনে নির্ভরযোগ্য সাক্ষীসহ লিখে দাও যে আমি তোমার কাছে ৫ লক্ষ টাকা পাওনা।
-- কেনো? এমন করলে কি হবে??
-- আমি মনে মনে শান্তি পাবো যে আমি তোমার কাছে ৫ লক্ষ টাকা পাওনা। তারমানে আমি ৫ লক্ষ টাকার
মালিক।
-- তুমি কি বুঝাতে চাচ্ছো যে আমি তোমাকে ৫ লক্ষ টাকা দিলে তুমি আমার কথায় রাজি হবে?
-- উমহু, আমি ওটা বুঝাতে চাই না। বিয়ের পরে তো তোমার সব টাকা আমারই, তাই বিয়ের আগে না হয় মাত্র ৫ লক্ষ দাও।
-- বিয়ের পরেতো আমার সব টাকাই তোমার! তাহলে এখন কেনো দাবী করতেছো?
-- বিয়ের পরেতো আমার সবকিছুও তোমার, তাহলে তুমি এখন কেনো দাবী করতেছো?
-- ওটা করলে কি সমস্যা?
-- তাহলে টাকা লিখে দিতে কি সমস্যা?
-- তোমার সাথে আমার আর হবে না, আমাকে ভুলে যাও।
-- শেষ কথা শুনে যাও।
-- হুম,
-- তুমি আমাকে বিশ্বাস করে মাত্র ৫ লক্ষ টাকা দিতে পারো না, কিন্তু আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ দাবী করে বসলে বিশ্বাসের দোহাই দিয়ে? তুমি আমার
জন্য চোর হতে পারলে না, অথচ আমাকে নষ্টা বানাতে চাইলে? তোমার মতো ছেলেকে বিশ্বাস করার চেয়ে একটা কুত্তাকে বিশ্বাস করা ভালো। তুই হারামী কুত্তার চেয়েও নিকৃষ্ট।।
★★ সুন্দরী ম্যাডাম ক্লাসে পড়াচ্ছে হঠাৎ এক ছাত্র দাড়িয়ে বলল - ম্যাডাম, আপনার কাধের তিলটা না হেব্বী ।
.
ম্যাডাম (প্রচন্ড রেগে) - বেয়াদব
এখুনি আমার ক্লাস থেকে বেড়িয়ে যাও। আগামী এক মাস যেন তোমায় ক্লাসে না দেখি। ম্যাডাম আবার ক্লাসে পড়াচ্ছে । . হঠাৎ আরেক ছাত্র দাড়িয়ে বলল - ম্যাডাম, আপনার কোমরের তিলটা না আরো
হেব্বী।
.
ম্যাডাম (প্রচন্ড রেগে) - বেয়াদব
এখুনি আমার ক্লাস থেকে বেড়িয়ে যা। আগামী দুই মাস যেন তোকে ক্লাসে না দেখি।
.
হঠাৎ হাতের চক পড়ে যাওয়ায় ম্যাডাম
নিচু হয়ে তুলতে গেল, অমনি ক্লাসের সর্বাপেক্ষা ভদ্র ছেলে বল্টু বই নিয়ে বেড়িয়ে যেতে লাগল। .
ম্যাডাম - এই বল্টু কোথায় যাচ্ছো ? .
বল্টু - ম্যাডাম, আমি যে জিনিস
দেখছি, আমার মনে হয় আর স্কুলে পড়াই হবে না !!!
★★ ছেলেটি রিক্সায় বসে আছে
রিক্সাওয়ালা গেছে
পাশের একটা দোকানে টাকা
ভাঙাতে......
-হঠাৎ একটা মেয়ে এসে বললঃ
.
--ভাই সাভার যাবেন?
_ ছেলেঃ আমাকে বলছেন?
_মেয়েঃ হ্যাঁ রিক্সাতে বসে আছেন তাই তো বলছি!
_ ছেলেঃ রিক্সাতে বসে আছি মানে!?
_মেয়েঃ মানে আপনি রিক্সাওয়ালা তো, তাই আপনাকে বলছি।
ছেলেঃ আমাকে দেখে আপনার রিক্সাওয়ালা মনে হয়?
_
মেয়েঃ হবে না কেন!! ২০১৭
সালের ডিজিটাল রিক্সাওয়ালা,
তাই এত সুন্দর ভাব নিয়ে বসে আছেন!
_ (এত্তবড় অপমান সহ্য করার নয়) ছেলে
পকেট থেকে দশ টাকা বের করল....
_ এই নিন দশ টাকা!
_মেয়েঃ টাকা!! এটা দিয়ে কি হবে!!?
_ছেলেঃ ভিক্ষা দিচ্ছি _
মেয়েঃ মানে? আমাকে দেখে আপনার ভিখারী মনে হয়?
_ছেলেঃ হবে না কেন!!
২০১৬ সালের ডিজিটাল ভিখারি!
একটু সাজুগুজু করে, চোখে সানগ্লাস,
কাঁধে ভ্যানিটি ব্যাগ নিয়ে বের হয়েছেন....
★★
প্রেম করা যদি পড়ালেখা
করার মত বাধ্যতামূলক হতো,
তাহলে কি হতো..?
-
১) মায়ের ডায়লগঃ
আজকে সারাদিন একটা মেয়েও পটাস নি, আজ আসুক তোর বাবা।
-
২) বাবার ডায়লগঃ হারামজাদা, তোকে খাইয়ে পরিয়ে কি লাভ..? দশটা মেয়ের মধ্যে সাতটার কাছ থেকে জুতো খেয়ে বাড়ি ফিরিস।
-
৩) স্কুলের টিচারের ডায়লগঃ
কাল সবাই ৩টা নতুন মেয়ের ফোন নম্বর নিয়ে আসবে।
-
৪) প্রাইভেট টিচারের ডায়লগঃ কাল সারারাত চুমকির সাথে ফোনে প্রেম করতে বলেছিলাম... করেছো..?
-
৫) হেডমাস্টার-
তোমরা সবাই মন দিয়ে লাইন মারবে, কোন অসুবিধা হলে আমায় জানাবে।
-
৬) সবশেষে ছোটো বাচ্চরা : মা আজ প্রেম করতে যাব না।
মা : হারামজাদা, আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন, প্রত্যেক দিন বলবে প্রেম করতে যাব না, প্রেম না করলে খাবি
★★ বাবা ছেলের সঙ্গে
দেখা করতে তার
হোস্টেলে গেল, সেখানে
ছেলের সাথে একটা
সুন্দরী মেয়েও ছিল...!!!
.
বাবাঃ তোর সাথে এই
মেয়েটা কে...???
ছেলেঃ বাবা, ও আমার
রুমমেট, এখানেই আমার
সাথে থাকে...!!!
বাবাঃ কিন্তু...............
ছেলেঃ তুমি যা ভাবছো,
তা নয় বাবা। আমাদের
মধ্যে অন্য কোনো
সম্পর্ক নেই, আমরা
দুজনে আলাদা ঘরে
আলাদা আলাদা থাকি,
আমরা দুজনে খুব ভালো
বন্ধু মাত্র...!!!
বাবাঃ ঠিক আছে
বুঝেছি ।
পরের দিন বাবা বাড়ি
ফিরে গেল ।
.
এক সপ্তাহ পর..............
মেয়েঃ শুনছো, গত
রবিবার তোমার
বাবাকে যে প্লেটে
খেতে দিয়েছিলাম
সেটা খুঁজে পাচ্ছিনা,
আমার মনে হচ্ছে,
তোমার বাবা ই ওটা
চুরি করেছে...!!!
ছেলেঃ মুখ সামলে কথা
বলো, কি যা
তা বলছো...???
মেয়েঃ তুমি একবারমওনাকে জিজ্ঞাসামকরে তো দেখতে পারো, জানতে তো বাধা নেই...!!!
ছেলেঃ ঠিক আছে...!!!
.
ছেলে বাবাকে ই মেল করল---------
পূজনীয় বাবা,
আমি এটা বলছিনা যে, প্লেটটা তুমি ই চুরি করেছো, আবার আমি এটাও বলছিনা যে, প্লেট টা তুমি চুরি করোনি...!!!নতুমি যদি ভুল করে প্লেটটা নিয়ে যাও, তাহলে ওটা ফেরত দিয়ে যেও...কারন, ওটা ওই মেয়েটার প্লেট...!!!
------ তোমার ছেলে ।
.
বাবা একঘন্টা পর
রিপ্লাই দিল---------
স্নেহের খোকা, আমি এটা বলছিনা যে, তুমি একই ঘরে ওই মেয়েটার সাথে থাকো, আবার আমি এটাও বলছিনা যে, তুমি একই ঘরে ওই মেয়েটির সাথে থাকো না...!!!
এই পুরো সপ্তাহ তে মেয়েটি যদি তার নিজের ঘরে একবারের জন্যেও শুতে যেত, তাহলে......
সে তার প্লেট টি নিজের বালিশের তলায় ঠিক দেখতে পেত, যেটা আমি লুকিয়ে রেখে এসেছি...!!!
ইতি,
------------তোর বাবা ।
★★ ( ছাত্রী শিক্ষিকা বিতর্ক ) ) )
÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷
ম্যাডামঃ এই মেয়ে তুমি হিজাব
পড়ে ক্লাসে আসছো কেন? তুমি কি জানোনা
হিজাব করা মানে মেয়েদেরকে প্যাকেট করা।
ছাত্রীঃ ম্যাডাম,আপনিওতো
শাড়ি পড়েই পড়াচ্ছেন। আপনি ও তো
হাফ প্যাকেটে আছেন ৷
.
ম্যাডামঃ শাড়ি পড়বনা মানে?
কি বল এসব।
তো ইজ্জত আর সম্মানের ব্যাপার আছেনা?
.
ছাত্রীঃ ঠিক ই ধরেছেন ম্যাডাম।
মুসলিম মেয়েদের ইজ্জত সম্মান একটু
বেশি তো,তাই বেশি কাপড় পড়তে হয়। যার ইজ্জত
যত কম তাদের কাপড়ও সেই পরিমান কম।
.
ম্যাডামঃ তুমি কি জানোনা হিজাব
হচ্ছে পরাধীনতার প্রতিক।
এখনই খুলে ফেল ৷
ছাত্রীঃ ম্যডাম, কাপড় এর পরিমান যদি
স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মাপকাঠি
হয়,
তাহলে দেখা যাচ্ছে, আপনিও তো
পুরাপুরি স্বাধীন নন ৷
যদি স্বাধীনতার কথাই বলতে হয়,
তাহলে ম্যাডাম আপনি শিশুদের মত
পুরোপুরি স্বাধীন হয়ে যান । তখন বোধহয়
আপনার মুখে স্বাধীনতা বুলি আরো বেশি
মানান সই হবে।
.
ম্যাডামঃ তোমাদের এইসব কাপড় হল
মধ্যযুগীয়
, আধুনিকতা বিবর্জিত।
.
ছাত্রীঃ কাপড় দিয়ে যদি যুগের বিচার
করতে হয় , তাহলে আসুন একেবারে প্রথম যুগে চলে যাই ৷ আদিম যুগের গুহাবাসিরা আপনার চেয়ে
বড় আধূনিক ৷
ম্যাডামঃ উফফ, তোমার মত
মনমস্তিষ্ক অবরুদ্ধ, অন্তঃসারশূন্য মেয়ের
ক্লাস নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না।
তোমার মত মেয়েদের ক্লাস নেবে হুজুররা।
.
ছাত্রীঃ এতক্ষনে একটা উচিত
কথা বললেন ম্যাডাম। আপনার মত নারী
মুসলিম দেশের শিক্ষিকা হওয়ার অযোগ্য ৷
হুজুররা ক্লাস নিলে বোধহয় আমাদের
ক্যাম্পাসে এত ছাত্রী ধর্ষণ, নিপীড়ন
হতোনা। ধর্ষণের সেঞ্চুরি করে মিষ্টি বিলানোর সাহসও কেউ করতোনা।
★★ বাজ পাখি প্রায় ৭০ বছর জীবিত থাকে।কিন্তু ৪০
আসতেই ওকে একটা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
ওই সময় তার শরীরের তিনটি প্রধান অঙ্গ দুর্বল
হয়ে পড়ে।।।
.
১. থাবা( পায়ের নখ) লম্বা ও নরম হয়ে যায়।।। শিকার
করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।।।
.
২. ঠোঁট টা সামনের দিকে মুড়ে যায়।।। ফলে খাবার
খুটে বা ছিড়ে খাওয়া প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।।।
.
৩. ডানা ভারী হয়ে যায়।। এবং বুকের কাছে আটকে
যাওয়ার দরুন উড়ান সীমিত হয়ে যায়।।।
.
ফলস্বরুপ শিকার খোজা,ধরা ও খাওয়া তিনটেই
ধীরে ধীরে মুশকিল হয়ে পড়ে।।। ওর কাছে
তিনটে পথ খোলা থাকে।
.
১. আত্নহত্যা
২. শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
৩. নিজকে পুনরস্থাপিত করা।
.
ও একটা উচু পাহাড়ে আশ্রয় নেয়।।। সেখানে বাসা বাঁধে।। আর শুরু করে নতূন প্রচেষ্টা।
.
সে প্রথমে তার ঠোঁট টা পাথরে মেরে মেরে
ভেঙে ফেলে। এর থেকে যন্ত্রণা আর হয়
না।।। একইরকম ভাবে নখ গুলো ভেঙে ফেলে আর অপেক্ষা করে নতূন নখ ও ঠোঁট গজানোর।।।
.
নখ ও ঠোঁট গজালে ও ওর ডানার সমস্ত পালক গুলো ছিড়ে ফেলে।। কষ্ট সহ্য করে অপেক্ষা করতে থাকে নতূন পালকের।। ১৫০ দিনের যন্ত্রণা ও প্রতীক্ষার পর সে সব নতূন করে পায়।। পায় আবার সেই লম্বা উড়ান আর ক্ষিপ্রতা।।
.
এরপর সে আরো ৩০ বছর জীবিত থাকে
আগের মত শক্তি ও গরিমা নিয়ে।।
.
ইচ্ছা,সক্রিয়তা ও কল্পনা... আমাদের দুর্বল হয়ে পড়ে ৪০ আসতেই।।। অর্ধজীবনেই আমাদের উৎসাহ, আকাঙ্খা,শক্তি কমে যায়।
.
আমাদেরও আলস্য উৎপন্নকারী মানসিকতা ত্যাগ করে,অতীতের ভারাক্রান্ত মন কে সরিয়ে ও জীবনের বিবশতা কে কাটিয়ে ফেলতে হবে বাজের ঠোঁট,ডানা আর থাবার মত।।।
.
১৫০ দিন না হলেও ১মাসও যদি আমরা চেষ্টা করি তাহলে আবার আমরা পাবো নতূন উদ্যম, অভিজ্ঞতা ও অন্তহীন শক্তি।।।
.
নিজেকে কখনোই হারাতে দেবেন না আর হার ও মানবেন না!!!!
★★ বল্টু সাথে এক মেয়ের রাস্তায়
দেখা
হল....!!
বল্টু :- তোমার নাম কী.......??
মেয়ে :- মুখে বলব নাকি
পায়ে দেখাব.....??:
বল্টু :- মানে......!!
মেয়ে :- আমার নাম -
'নুপূর' তোমার নাম কী......??
বল্টু :- মুখে বলব,
নাকি করে দেখাব........??
মেয়ে :- মানে.......!!
বল্টু :- মানে, আমার নাম......!!
.
.
. .
.
.
.
.
. আদর.....!!
★★ *** চরম জোকস না পড়লেই মিস ******
তো বল্টু নাড়িকেল কিনতে গেছে ,,,
বল্টু : ভাই নাড়িকেল দাম কত ?
নাড়িকেল আলা : ৪০ টাকা ।
বল্টু ইশ্ ২০ টাকা দিবেন ?
নাড়িকেল আলা : দোকানের পিছনে একটা নাড়িকেল গাছ আছে ওখান থেকে পেড়ে খান টাকা লাগবে না । তো বল্টু নারিকেল পাড়তে গিয়ে হাত পিছলিয়ে নাড়িকেল গাছের পাতার সাথে ঝুলে গেছে । তো গাছের নিচে দিয়ে যাচ্ছিল এক উট আলা ।
বল্টু : ও ভাই আমাকে বাচান ।
উট আলা : বাচাতে পারি তবে ৫০০ টাকা লাগবে ।
বল্টু : হ্যা দিব ।
তো উট আলা যেই বল্টুর পা ধরেছে সেই সময় নিচ থেকে উট টা চলে গেছে ,,,তো দুইজনই ঝুলে রইছে ,,,সে সময় আসছে এক হাতি আলা ।
বল্টু : ও ভাই আমাদের কে বাচান ।
হাতি আলা : বাচাতে পারি তবে ১০০০ টাকা লাগবে ।
বল্টু : তাও দেব ।.তো হাতি আলা যখন তাদেরকে নামাতে
তাদের পা ধরলো তখন হাতি টাও নিচ থেকে চলে গেল ।
এখন বল্টু বলল,,,,
"
"
"
"
"
"
তোরা দুইজন আমাকে ২০০০ টাকা দিবি নাকি আমি ডাল ছেরে দিব ???
ওরা দুইজন বেহুস!!!!!!!!!
মো: রবিউল ইসলাম রাববুল
বহর্দী, নকলা শেরপুর