Tuesday 23 May 2017

মাহে রমজান / রমাদান ক্যালেন্ডার ২০১৮ free download

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ 
সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 


রোযার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া
~~~~~~~~~~~~~~~~


► রোজার নিয়ত

ﻧﻮﻳﺖ ﺍﻥ ﺍﺻﻮﻡ ﻏﺪﺍ ﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﺭﻣﻀﺎﻥ  ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﻓﺮﺿﺎ ﻟﻚ
ﻳﺎﺍﻟﻠﻪ ﻓﺘﻘﺒﻞ ﻣﻨﻰ ﺍﻧﻚ ﺍﻧﺖ ﺍﻟﺴﻤﻴﻊ ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ .

বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।


বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত।


** কেউ যদি ছুবহি ছাদিক্বের পূর্বে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে তাকে দ্বিপ্রহরের পূর্বে নিয়ত করতে হবে। তখন এভাবে নিয়ত করবে:


ﻧﻮﻳﺖ ﺍﻥ ﺍﺻﻮﻡ ﺍﻟﻴﻮﻡ ﻣﻦ ﺷﻬﺮ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﻓﺮﺿﺎ ﻟﻚ
ﻳﺎﻟﻠﻪ ﻓﺘﻘﺒﻞ ﻣﻨﻰ ﺍﻧﻚ ﺍﻧﺖ ﺍﻟﺴﻤﻴﻊ ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ 

.
বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমাল ইয়াওমা মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বাল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফা তাক্বাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।





► ইফতার করার দোয়া:

ﺍﻟﻠﻬﻢ ﻟﻚ ﺻﻤﺖ ﻭ ﻋﻠﻰ ﺭﺯﻗﻚ ﺍﻓﻄﺮﺕ .

বাংলায় উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা, ওয়া তাওআক্কালতু আ‘লা রিঝক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন।


বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ পাক! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনারই দেয়া রিযিক্ব দ্বারা ইফতার করছি।


বিশেষ দ্রষ্টব্য: ~~~~~~
মৌখিক নিয়ত বা দোয়া বাধ্যতামূলক নয়। মৌখিক নিয়ত বা দোয়া না করলে রোজা হবে না এমন নয়। যদি আপনি সঠিক পথে থাকেন তবে বিভিন্ন ভাবেই
আপনার নিয়ত হয়ে যাবে। নিশ্চই আল্লাহ আপনার মনের খবর রাখেন। নিশ্চই তিনি অবগত রয়েছেন যা আপনি প্রকাশ্যে করেন আর যা গোপনে। তবে ভালো কাজের নিয়ত করা (এবং আল্লাহর সাহায্য চাওয়া) না করার চাইতে উত্তম।




পবিত্র মাহে রমজান / রমাদানের সাহরি ও ইফতারের সময় সূচি ২০১৭ ইং,১৪৩৮ হিজরি। 







★★রোজা ভঙের কারণ★★


১. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
২. স্ত্রী সহবাস করলে।
৩. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙবে না)।
৪. ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে।
৫. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষুধ বা তেল প্রবেশ করালে।
৬. জবরদস্তি করে কেউ রোজা ভাঙালে।
৭. ইনজেকশান বা স্যালাইনের মাধ্যমে দেহে ওষুধ পৌঁছালে।
৮. কংকর, পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে।
৯. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সূর্যাস্ত হয়নি।
১০. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
১১. দাঁত থেকে ছোলা পরিমান খাদ্যদ্রব্য গিলে ফেললে।
১২. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালিয়ে ধোঁয়া গ্রহণ করলে।
১৩. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে।
১৪. রাত আছে মনে করে সুবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।
১৫. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে
সাদিকের পর জাগরিত হলে।





★★রোজার মাকরুহ★★

১. অনাবশ্যক কোনো জিনিস চিবানো বা চাখা।
২. কোনো দ্রব্য মুখে দিয়ে রাখা।
৩. গড়গড়া করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেয়া। কিন্তু পানি যদি নাক দিয়ে গলায় পৌঁছে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে।
৪. ইচ্ছাকৃত মুখে থুথু জমা করে গিলে খেলে।
৫. গীবত, গালা-গালি ও ঝগড়া-ফাসাদ করা। কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া-ফাসাদ করতে এলে বলবে, আমি রোজাদার তোমাকে প্রত্যুত্তর দিতে অক্ষম।
৬. সাড়া দিন নাপাক অবস্থায় থাকা।
৭. অস্থিরতা ও কাতরতা প্রকাশ করা।
৮. কয়লা চিবিয়ে অথবা পাউডার, পেস্ট ও মাজন ইত্যাদি দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করা।
(সূত্র :  ইসলামিক ফাউন্ডেশন)


BY,
MD :ROBIUL ISLAM ( RABBUL)
BOHORDE, NOKLA, SHERPUR.
RABBUL481@GMAIL.COM
01748070363



Tag : 
সাহরি ও ইফতারে র সময় সূচি ১২০১৭, রমজানের সময় সূচি ১৪৩৮, ইফতারের  এর সময়,আজকের সাহরির শেষ সময়,আজকের ইফতার কয়টায়?রোজার নিয়ত, ইফতারে নিয়ত, রোজার আরবি নিয়ত,বাংলা নিয়ত, রমাদান রত তারিখে?., রোযা ভাঙ্গার কারণ সমূহ কি কি? রোঝার মাকরুহ কাজ কি.?  কোন কাজ করলে রোজা নষ্ট হবে, নিয়ত না করলে কি রোজা হয় না? রোজা রাখার নিয়ম।

Thursday 1 December 2016

শীতকালে চুল পড়া রোধের উপায়।

চুল পড়া রোধে করনীয়।

 চুল পড়া রোধে করনীয় গুলু ককি?  কিবাবে চুল পড়া করা যায়,শীতে চুল পড়া  রোধের নিয়মগুলু, উপায়,কন্ডিশনার এর উপকারিতা,


শীতের সময় চুল পড়ার পরিমাণ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এর কারণ, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে, ময়লা-ধুলোবালি মাথার তালুতে বেশি জমে এবং অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে যায়। তাই এ মৌসুমে চুলের যত্নে আরো সচেতন হওয়া দরকার।


• এ সময় চুল পড়া রোধ করতে কীভাবে যত্ন নেবেন, সে সম্বন্ধে নিচে পরামর্শ
দেওয়া হয়েছে। একনজরে চোখ বুলিয়ে
নিন.....

১. চুল ধোয়ার আগে ভালো করে আঁচড়ে
নিন। ভেজা থাকাবস্থায় আঁচড়ালে চুল
ছিঁড়ে যায়। তাই সব সময় গোসলের আগে চুল আঁচড়াতে ভুলবে না।

২. ঘুমানোর আগে অবশ্যই চুল আঁচড়াবেন। এর ফলে সকালে চুলে জট হবে না। জট থাকলে আঁচড়ানোর সময় চুলের গোড়ায় টান. লাগে। এ কারণে চুল গোড়া থেকে পড়ে যায়।


৩. ঠান্ডা যতই থাকুক না কেন, বেশি গরম পানি চুলে ব্যবহার করবেন না। গরম পানির সঙ্গে ঠান্ডা পানি মিশিয়ে হালকা গরম থাকাবস্থায় চুলে ব্যবহার করুন। বেশি গরম পানির কারণে চুল পড়ে যায় এবং রুক্ষ হয়ে যায়।


৪. অবশ্যই মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন। কেমিক্যাল সমৃদ্ধ শ্যাম্পু মাথার ত্বক ও চুল দুটোর জন্যই ক্ষতিকর। তাই শীতের সময় খুশকি বেশি হলেও মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।


৫. কন্ডিশনার শুধু চুলে ব্যবহার করুন। মাথার তালুতে কন্ডিশনার লাগালে গোড়া নরম হয়ে চুল পড়ে যেতে পারে। তবে শীতের সময় অবশ্যই চুলে বেশি করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন, যাতে চুল রুক্ষ হতে না পারে।

৬. শীতের সময় ভেজা চুল শুকাতে চায় না, এটা ঠিক। তবুও চুল বাসায় শুকানোর চেষ্টা করুন। কারণ, হেয়ার ড্রাইয়ার মেশিনের হিটের কারণে চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়, যার ফলে চুল পড়া সমস্যা বেড়ে যায়।



tag,
চুল পড়া রোধে করনীয় গুলু ককি?  কিবাবে চুল পড়া করা যায়,শীতে চুল পড়া  রোধের নিয়মগুলু, উপায়,কন্ডিশনার এর উপকারিতা,

Wednesday 2 November 2016

নামাজ ভাঙ্গার কারণ সমূহ

নামাজের ভঙ্গের কারণসমূহঃ


১। নামাযের মধ্যে কথা বলা।

২। নামাযের মধ্যে পবিত্র কোরআন দেখে পড়া।

৩। নামাযের ফরজসমূহের মধ্যে কোন একটি ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় বাদ পড়ে গেলে।

৪। বিনা কারণে কাশি দেয়া।

৫। নামাযের ভিতরে আঃ উঃ শব্দ করা।

৬। নামাযের ভিতরে ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় কোন কিছু খাওয়া।

৭। কোরআন শরীফ তেলাওয়াতের সময় এমন ভুল করা যে ভুলের দরুণ অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়।

৮। নামাযে শব্দ করে হাসা।

৯। পুরুষের কাতারে মেয়ে লোক দাঁড়ানো।

১০। নামাযে ঘুমিয়ে গেলে।

১১। বিনা কারণে নামাযরত অবস্থায় এদিক ওদিক চলা ফেরা করা।

১২। ইমামের পূর্বে রুকূ, সেজদা ইত্যাদি করা।

১৩। আমলে কাসির করা (নামাযের মধ্যে এমন কাজ করা কেউ দেখলে যদি নামায পড়ছে বলে বুঝা না যায়। যেমনঃ দু হাতে কাপড় ঠিক করা)।

১৪। ছতর খুলে গেলে।

১৫। নামাযের ওয়াজিবসমূহের কোন একটি ছুটে গেলে এবং ছহো সিজদা ছেড়ে দিলে।

১৬। ব্যথার কারণে উচ্চস্বরে কান্না।

১৭। ওযূ ভঙ্গ হওয়া।

১৮। বেহুশ হয়ে পড়া



 tag:+
the rules of namaj,prayer, namaj bangger karon gulu ki? www.prayer.com,.bd,নামাজের নিয়মাবলী, নামাঝের সঠিক উপায়,সঠিক ভাবে নামাজ পড়ার নিয়ম  নামাজ ভাঙ্গার নিয়মগুলু কিকি, নামাজ নষ্ট হওয়ার কারণ সমূহ,কিবাবে নির্ভুল ভাবে নামাজ পড়া যায়,কি করলে নামাজ বাদ হযে যায়   কোন কাজ করলেই আমল/ ইবাদাত বাতিল হয়ে য্ই,কোন কাজ গুলু নাকরলে  আমল নামাজ সহিহ্

Tuesday 25 October 2016

মুখের কালো দাগ দুর করার উপায়।

ত্বতের কালো দাগ দূর করার প্রাকৃতিক নিয়ম।

 মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,আলুর উপকারিতা,গুনাগুন, ব্যাবহার, পেয়াজ এর ব্যাবহার, কিকি কাজে ব্যাবহ্রত করা যায় আলু,পেঁয়াজ, টকদই,ওটমিল,লেবুর রস, এর বিভিন্ন ব্যাবহারিক, লেবুতে কিকি ভিটামিন পাওয়া যায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,sunndor hoyar upai,useful of  lemon,potato,leek,,usefulness lemon josh,

অনেক সময় মুখে ছোট ছোট তিল দেখা যায়। একসময় এটি স্থায়ী হয়ে যায় এবং ত্বকে দাগের মতো মনে হয়। এই সমস্যার সমাধান করতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে।


• নিচে কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যা ত্বকের তিল দূর করতে বেশ কার্যকর.....

             ★★★★
★★★ লেবুর রস ★★★
             ★★★★


→ ত্বকের অনাকাঙ্ক্ষিত কালো ছোট ছোট তিল দূর করতে লেবুর রস খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা এই সমস্যার সহজেই সমাধান করে। একটি তুলার বলে লেবুর রস নিয়ে তিলের ওপর লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। টানা দুই সপ্তাহ প্রতিদিন এই উপাদানটি ব্যবহার করুন। দেখবেন, তিল একেবারেই দূর
হয়ে যাবে।



            ★★★
★★★ওটমিল ★★★
            ★★★


→ ওটমিল প্রাকৃতিক স্ক্রাবার হিসেবে বেশ কার্যকর। ওটমিল গুঁড়ো করে এর সঙ্গে তিন টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই প্যাক দিয়ে মুখে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এবার ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। সপ্তাহে অন্তত দুবার ত্বকের ওটমিল দিয়ে স্ক্রাবিং করুন। অন্তত টানা চার সপ্তাহ এই স্ক্রাব ব্যবহার করুন।




          ★★★
★★★আলু★★★
          ★★★

আলু ভালো করে ব্লেন্ড করে এর সঙ্গে মধু
মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক টানা কয়েকদিন ব্যবহার করুন। দেখবেন মুখের তিল একেবারেই দূর হয়ে যাবে।


           ★★★
★★★পেঁয়াজ★★★
           ★★★

→ প্রথমে একটি পেঁয়াজ ব্লেন্ড করে এর রস বের করে নিন। একটি তুলার বলে এই রস নিয়ে তিলের ওপর লাগান। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদানটি অনেক দ্রুত মুখের তিল দূর করতে সাহায্য করে। পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়েও লাগাতে পারেন।



           ★★★
★★★টকদই★★★
           ★★★

পুরো মুখে টকদই লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। টানা চার সপ্তাহ প্রতিদিন দুবার টকদই মুখে লাগান। দেখবেন, আপনার
ত্বকের তিল দূর হওয়ার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বলও হবে।




tag:+
মুখের কালো দাগ দূর করার উপায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,আলুর উপকারিতা,গুনাগুন, ব্যাবহার, পেয়াজ এর ব্যাবহার, কিকি কাজে ব্যাবহ্রত করা যায় আলু,পেঁয়াজ, টকদই,ওটমিল,লেবুর রস, এর বিভিন্ন ব্যাবহারিক, লেবুতে কিকি ভিটামিন পাওয়া যায়,সুন্দর হওয়ার উপায়,sunndor hoyar upai,useful of
lemon,potato,leek,,usefulness lemon josh,

মেয়েদের চুল ঘন ও লম্বা করার প্রকৃতিক উপায়

মেয়েদের চুল ঘন ও লম্বা করার সেরা প্রাকৃতিক উপায়।
 চুল ঘন করার তেল, চুল সোজা করার উপায় চুল দ্রুত লম্বা করার উপায়, ছেলেদের চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, চুল পড়া রোধ চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়, চুল লম্বা, চুল গজানোর ঔষধ,কিবাবে চুল বড় বানানোর উপায়,


নারীর সৌন্দর্যের প্রতীক হল চুল।
মেয়েদের লম্বা, সুন্দর ও ঘন চুল সকলকে
আকৃষ্ট করে তা ছেলে বা মেয়ে যেই হোক। কিন্তু আবহাওয়ার কারণে বা শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনেকের চুল লম্বা ও ঘন হয় না।

 আপনার যদি চুল পড়ার সমস্যা থেকে
থাকে, আর আপনি যদি এ থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে থাকেন, তাহলে নিম্নলিখিত উপায়গুলো অবলম্বন করতে পারেন-


→ ১. প্রতি মাসে আপনার চুল ছাঁটুন:

চার থেকে আট মাস পরপর অবশ্যই আপনার চুল ছাঁটুন। এতে একটি আদর্শ উপায়ে আপনার চুল দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু আপনার চুল শিকড় থেকে বৃদ্ধি পায়, কিন্তু আপনার চুলের শেষ প্রান্ত বিভক্ত হবার কারনে চুল রুক্ষ ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চুল ছাঁটার কারনে চুলের শেষ প্রান্তের ফাটা অংশ কেটে ফেলা যায়। এর ফলে আপনার চুল ভালভাবে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস চালাতে পারে। এতে চুল সুস্থ থাকে ও চুলের বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।


→২. গরম তেলের ম্যাসেজ:

প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার চুলে গরম
তেলের ম্যাসেজ করা অত্যন্ত উপকারী।
গরম তেলের ম্যাসেজ চুলের স্বাস্থ্যের
জন্য ভাল। এর ফলে চুল খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। চুল পড়ার সমস্যা দূর করে। মাথার স্ক্যাল্পে জলপাই এর তেল, নারিকেলের তেল, ল্যাভেন্ডার এর তেল ও জজবার তেল গরম করে ম্যাসেজ করতে হবে। এসকল তেল চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং চুলে ভলিউমের সৃষ্টি হয়।


→৩. চুলের জন্য ভিটামিন ও প্রোটিন:
শুধুমাত্র একটি ভিটামিন ক্যাপসুল আপনার মাথায় ম্যাসেজ করলে বা একটি ডিম মাথায় মেখে রাখলে চুলের স্বাস্থ্যের অনেক উপকার হয়। ডিমের কুসুমের ফলে চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
পায়। এছাড়াও এর ফলে চুলের কোন ক্ষতি হয়ে থাকলে তা থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়। ভিটামিন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার ফলে চুলের শিকড় আরও শক্ত ও মজবুত হয়।



৪. শোবার আগে ৫০ বার চুল ব্রাশ করুন :
রাতে ঘুমাতে যাবার পূর্বে অবশ্যই চুল ব্রাশ করুন। আর চুল যেন কমপক্ষে ৫০ বার ব্রাশ করা হয় তা নিশ্চিত করুন। চুল ব্রাশ করার ফলে চুলের ময়লা দূর হয় এবং চুলের গোঁড়া,শক্তিশালী হয়। চুল পড়ার নানাবিধ সমস্যাও দূর হয়। আপনার যদি চুল পড়ার সমস্যা থাকে তাহলে এই উপায়গুলো নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন। এতে অবশ্যই উপকার পাবেন।–সূত্র: টাইম্স অফ ইন্ডিয়া।





Tag:-
চুল ঘন করার তেল, চুল সোজা করার উপায় চুল দ্রুত লম্বা করার উপায়, ছেলেদের চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, চুল পড়া রোধ চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়, চুল লম্বা, চুল গজানোর ঔষধ,কিবাবে চুল বড় বানানোর উপায়,

মুখের তৈলাক্ত ভাব দুর করার উপায়।

তৈলাক্ত ত্বক উজ্জ্বল করবে যেসব প্যাক।


তৈলাক্ত ত্বকের তেলতেলে ভাবের কারণে ত্বক কালচে হয়ে যায়। তেলের কারণে ত্বকে ময়লা-ধুলাবালি বেশি জমে। এ ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি কিছু প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো তৈলাক্ত ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল করতেও সাহায্য করবে।

• নিচে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য কার্যকর এমন কয়েকটি প্যাকের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। চলুন, একনজরে দেখে নেওয়া যাক......



           ★★★★
★★★হলুদ গুঁড়া ★★★
           ★★★★



→:★ সামান্য হলুদের গুঁড়ার সঙ্গে পানি বা দুধ মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এই প্যাক তৈলাক্ত ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি তেলতেলে ভাব দূর করতে বেশ কার্যকর।


           ★★★★★★
★★★নিমপাতার গুঁড়া ★★★
           ★★★★★★


→:★ নিমপাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এগুলো ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ বন্ধ করে। গোলাপজল অথবা পানির সঙ্গে নিমপাতার গুঁড়া মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।


          ★★★★★★
★★★মুলতানি মাটি★★★
           ★★★★★★


→ :★ প্রাকৃতিক এই উপাদান তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নিতে সাহায্য করে। পানির সঙ্গে এই উপাদান মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

          ★★★★★★
★★★বেকিং সোডা ★★★
          ★★★★★★


→ :★ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো উপাদান হলো বেকিং সোডা। এটি তৈলাক্ত ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নেয়। পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। বেসন বেসন ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করার পাশাপাশিত্বক উজ্জ্বলও করে। দুধের সঙ্গে বেসনমিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এবার ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এর পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।





tag+:
ফর্সা হওয়ার উপায়,নিয়মাবলী, সিস্টেম, কিবাবে ফর্সা হওয়া যায়,মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার উপায়,নিম পাতার উপকারিতা,গুনাবালী, গুনাগুন,কিকি কাজে ব্যাবহ্রত / ব্যাবহার হয়,ব্রেকিং সোডার কাজ,মুলতান মাটির ব্যারহারবিধী, হলুদ গুড়ার ব্যাবহার,

Monday 24 October 2016

কলা দিয়ে তৈরি করেন ফেসওয়াস

★★★ত্বকের যত্নে কলার ৪ ফেসপ্যাক★★★

.ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে সুন্দর হওয়া যায়,ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়,সুন্দর হওয়ার ফেসওয়াস,কলার উপকারিতা,কলাতে কি কি ভিটামিন থাকে/ পাওয়া যাই, কলা খেলে কি হয়,কলা কিকি কাজে ব্যাবহার করা হয়,কমলার উপকারিতা,কমলার ব্যাবহারিক, মধুর উপকারিতা,মুখের কাজে মধুর ব্যাবহার, মুখের তালো দাগ দূর করার উপায়,লেবুর রসের উপকারিতা,লেবুর ব্যাবহারবিধী,বালি রেখা দূর করার নিয়মাবলী, ব্রন দূর করার উপায়,ঔষধ,ব্রণ মুক্ত মুখ পাওয়ার উপায়,ব্রেকিং সোডার ব্যাহার bananas,

→ ★ সস্তা এবং স্বাস্থ্যকর একটি ফল হল কলা। কলার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে সন্দেহ কারোর নেই। পুষ্টিকর এই ফলটি সৌন্দর্যচর্চাও অতুলনীয়। কলাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিনি এ, বি, ই এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর করে, ত্বক নরম কোমল করে তোলে। প্রায় সময় অতিরিক্ত পেকে যাওয়া কলা খাওয়া হয় না, ফেলে দিতে হয়। এই পেকে যাওয়া কলা দিয়ে তৈরি করতে পারেন দারুন কিছু ফেসপ্যাক।



→ ★১। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কলা এবং কমলার রস এক চা চামচ কমলার রস, এক চা চামচ মধু, অর্ধেকটা কলা। কলা, কমলার রস এবং মধু ভাল করে চটকে নিন। এই প্যাকটি মুখ এবং ঘাড়ে ব্যবহার করুন। ১৫-২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তাৎক্ষনিক ত্বকের পরিবর্তন দেখতে পাবেন।


→★২। কালো দাগ দূর করবে কলা এবং লেবুর রস একটি পাকা কলা, এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস। সবগুলো উপাদান মিশিয়ে প্যাক তৈরি
করুন। এরপর প্যাকটি ভাল করে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর প্যাকটি শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন কলার ম্যাজিক! এই প্যাকটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে দিতে সাহায্য করে।


→★৩। বলিরেখা দূর করবে কলা এবং টকদই অর্ধেকটা পাকা কলার পেস্ট, এক চা চামচ টকদই এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে নিন। প্রথমে মুখ ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
তারপর প্যাকটি ব্যবহার করুন। প্যাক শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।


→★৪। ব্রণ সারাতে কলা এবং বেকিং সোডা একটি পাকা কলা, আধা চা চামচ বেকিং সোডা এবং আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। যদি খুব বেশি ঘন হয়ে যায় তবে এরসাথে সামান্য পানি মিশিয়ে নিতে পারেন। প্যাকটি ত্বকে ব্যবহার করুন। ১০-১৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ব্রণ প্রতিরোধ করে ব্রণের হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে দিয়ে থাকে।




tag:+
.ফর্সা হওয়ার উপায়,কিবাবে সুন্দর হওয়া যায়,ফর্সা হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়,সুন্দর হওয়ার ফেসওয়াস,কলার উপকারিতা,কলাতে কি কি ভিটামিন থাকে/ পাওয়া যাই, কলা খেলে কি হয়,কলা কিকি কাজে ব্যাবহার করা হয়,কমলার উপকারিতা,কমলার ব্যাবহারিক, মধুর উপকারিতা,মুখের কাজে মধুর ব্যাবহার, মুখের তালো দাগ দূর করার উপায়,লেবুর রসের উপকারিতা,লেবুর ব্যাবহারবিধী,বালি রেখা দূর করার নিয়মাবলী, ব্রন দূর করার উপায়,ঔষধ,ব্রণ মুক্ত মুখ পাওয়ার উপায়,ব্রেকিং সোডার ব্যাহার