Monday 28 May 2018

ঈদ জোকস, মজার sms




১ম বন্ধু :আহারে দোস্ত, তোর বউটাকে দেখে খুব কষ্ট হচ্ছিল রে। এমনভাবে কাশছিল যে রাস্তার সব লোক ঘুরে ঘুরে তাকাচ্ছিল।


২য় বন্ধু :আরে গাধা, এবারের ঈদের শাড়িটা সবাইকে দেখাতে হবে না?


l স্বামী :বেতন-বোনাস পুরোটাই তো তোমার হাতে তুলে দিলাম। এবার আমাকে কী সারপ্রাইজ দেবে গো?



স্ত্রী :এবার সবার আগে তোমার ঈদের ড্রেস রেডি। গতবার ঈদে যে পাঞ্জাবিটা কিনে দিয়েছিলাম, ওটা লন্ড্রি থেকে ধুয়ে ইস্ত্রি করে তুলে রেখেছি তো।

ঈদ রঙ্গ



স্বামী :ঈদ উপলক্ষে ১ বস্তা মুড়ি আনব মানে?


স্ত্রী :বিভিন্ন চ্যানেলে ৭ দিনব্যাপী বিশেষ ঈদ আয়োজন। এই সময়ে টিভি দেখার ফাঁকে আত্মীয়-স্বজনের রান্নার সুযোগ কই। মুড়ি থাকলে কেল্লা ফতেহ।


 টাগস:- ঈদ জোকস, ঈদের জোকস, ঈদের মজার গল্প, funny jokes ,নতুন জোকস, নতুন জোকস, মজার জোকস ফানি, কৌতুক sms 

Sunday 29 April 2018

১৮+ জোকস, কৌতুক,গল্প,কবিতা নতুন শরীরর গরম করার এডাল্ট জোকস

ভাবী:কিরে তোর কি মাইয়া পছন্দ হয়ছে?

দেবর:সব কিছু ঠিক আছে কিন্তু একটু খাটো.

ভাবী:আরে পাগল মোবাইল ছোট হোক আর বড়

হোক মেমোরি ঢুকানোর জায়গা কিন্তু সমান.


এক মহিলা ফোন করে বললঃ হ্যালো মফিজ সাহেব,আপনার সাথে আমার একটুদেখা করা এবং কথা বলা দরকার কারন আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা।

কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ এক বাচ্চার বাবা। কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ বললঃ– ওহমাই গড, কি বলছেন???আপনি তো দেখি আমার মান-সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিবেন।...

আচ্ছা আপনি কি মাধবী?মহিলাঃ–না?

মফিজঃ– চৈতী ?মহিলাঃ–না না

!মফিজঃ–ইভা?মহিলাঃ–না না !

মফিজঃ-মিলা ?মহিলাঃ–না!

মফিজঃ–তাহলে প্রভা ?মহিলাঃ– না.না“

স্যার, আমি আপনার ছেলের স্কুলেরশিক্ষিকা!!!!



!

P1: সোহাগ ভাই আমার Gf কে ফোন দিচ্ছি তো নেটওয়ার্ক পায় না |বলতে পারেন কি সমস্যা..?

P2: হুম, মেয়েরা বুক পকেটে মোবাইল রাখলে নেটওয়ার্ক পায় না |কারণ,পাহাড়ে কোন টাওয়ার নেই.....

P1 আর ছেলেদের...?

P2: ছেলেরা প্যান্টের পাকেটে মোবাইল রাখলেও নেটওয়ার্ক পায়...কারণ...পাশেই টাওয়ার আছে....কি বুঝলেন....




এক লোকতার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশেরবাড়ির মেয়ের সাথে "sex" করত। একদিন হঠাৎ কেউ একজন ঐ মেয়েটির বাড়ি চলে আসলো যখন তারা রতি ক্রিয়ায় মগ্ন। বেল বাজার সাথে সাথেই লোক্টা কাপড় ছাড়াই দ্রুত তার বাড়ি চলে আসলো,তার স্ত্রী ঃ এই তুমি কাপড় ছারা কথা থেকে এসে হাজির হলা? স্বামীঃ আর বলো না,রাস্তায় ডাকাতেরা ধরে রাস্তায় সব কিছু নিয়ে গেছে। স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্,তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার "penis" এক কনডম পরায় দিয়ে গেছে।

এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি।

সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে। বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে।

হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো। দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো।

সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার পাশে শুয়ে পড়লো।

যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে,....

এমন কেয়ারলেস ভাব নিয়ে এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম ভেঙ্গে যায়।

সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি…আমি খুশি....! দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে,

আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই। 

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।

পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন,

ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন? একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি!

এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।

উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?




বিচারক : আপনি বলেছেন- আপনার বন্ধুর সঙ্গে অবৈধ প্রণয় চলছিল বলে বউকে খুন করেছেন।

কিন্তু আপনি আপনার বন্ধুকে খুন না করে বউকে খুন করলেন কেন?

আসামি : হুজুর আমার অনেক বন্ধু।

সপ্তায় একজন করে বন্ধুকে মারার চেয়ে বউকে মারাই সহজ মনে হল তাই।




এক মেয়ে গেল দোকানে ব্রা কিনতে।

মেয়ে : ভাই, আমাকে সস্তার ভিতরে ভাল ব্রা দেখান।

দোকানদার : এইটা নেন ১০০টাকা .

মেয়ে : আর একটু কমে নাই?

দো : এইটা আছে ৭০টাকা.

মেয়ে : আর একটু কম.

দো : এইটা আছে ৫০টাকা.

মেয়ে : নাহ্ বেশী হয়ে গেল।

দো : ছোটকু! ম্যাডাম রে আইসক্রিম এর দুইটা খালি কাপ আর একটুকরা সুতা দিয়া দে।




এক লোক খুব লাজুক। সারাদিন ব ই পড়ে। বিয়ের ২ মাস পর ও সে তার বৌ এর সাথে কিছুই না করায় বৌ হতাশ। 

এক রাতে লোকটি পড়ছে। বৌ তাকে আকর্ষন করতে সব কাপড় খুলে খাটে শুয়ে পড়ল। লোকটি লজজা পেয়ে বৌ এর ঐ জায়গা বই দিয়ে ঢেকে বাইরে চলে গেল। 

ছোট ভাই ঘরে ঢুকে এটি দেখে চিত্‍কার করে বলল,"মা! ভাইজান পুরা ঢুইকা গেছে খালি ব ই টা বাকী"




এক তরুনী দৌড়াতে দৌড়াতে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল"ডাক্তার সাহেব আজ সকালে ভুল করে আমি i-pill খেয়ে ফেলেছি।এখন কী হবে?"

ডাক্তার:আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন আমি দরজা বন্ধ করে আসছি।এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে।তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না।




নাতিনীর বিয়ে হল । নাতনী যাতে বাসর রাতে ভয় না পায় সেজন্য নানী পাশের ঘরে ঘুমাতে গেলেন। যথারীতি বাসর রাতে নাতনী ও নাত জামাই ঘরে ঢুকল।

কিছুখন পর ... ... ... মশারী খাটনোর জন্য নাতনী উঠে দাড়াতেই খাটের স্ট্যান্ডের সাথে প্রচন্ড জোরে মাথায় বাড়ি খেয়ে নাতনী বলে উটল 

... ... ওও মাথা গেল রে ... ... ... তখন পাশের রুম থেকে নানী বলে উঠল আল্লাহ আল্লাহ কর। মাথা যখন গেছে বাকিটাও যাবে। 




এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। 

পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন না!

কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিল, ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!



এক লোকের বাড়ি সার্চ করে পুলিশ জাল নোট ছাপার মেশিন পেয়ে গেল । তাকে গ্রেফতার করতে গেলে সে পুলিশকে বলল- 

→ আমাকে গ্রেফতার করতে চান কেন? আমার কাছে তো একটাও জাল টাকার নোট পাননি।

→ পুলিশ বলল- কিন্তু জাল নোট ছাপার যন্ত্রপাতি তো পেয়েছি ।

→ লোকটি বলল- তাহলে একটি মেয়েকে রেপ করার দায়েও আমাকে গ্রেফতার করুন ।

→ পুলিশ- আপনি কি কোন মেয়েকে রেপ করেছেন?

→ লোকটি- না, কিন্তু রেপ করার যন্ত্র তো আমার কাছে আছে!




আরাম খান রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো... 

হঠাৎ ছেলে বল্টু মিয়া এসে রুমে ঢুকল...

অপ্রস্তুত আরাম খান বলল, "বেচারা গরীব মেয়েরা, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."

বল্টু মিয়াঃ "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো.....




১ম বন্ধুঃ দোস্ত আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই।খালি মিথ্যা কথা কয়।কি যে করি!

২য় বন্ধুঃ কেন কি হইছে দোস্ত?

১ম বন্ধুঃ আর কইস না।কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ বাড়িতে নাই।দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম কই গেছিলা? কয় বোনের বাড়ি বেড়াতে গেছিলাম।

২য় বন্ধুম হুমম, তয় বিশ্বাস না করার কি হইল?

১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার সাথে ছিল।




একজন হার্ট রোগ বিশেষজ্ঞ মারা গেলে তার কফিনে হার্ট এঁকে দেয়া হলো।

এটা দেখে আরএক ডাক্তার তো হেসেই অস্থির!!!

কারন জিজ্ঞেস করলে সে বলল

"আমিতো স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ। ভাবছি আমি মরলে আমার কফিনে কিসের ছবি আঁকা হবে!!" 



এক লোক মানসিক রোগের হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তার কে বলছে

“ডাক্তার সাহেব, আমার বৌ খুবই খারাপ একটা মেয়ে। প্রত্যেক রাতে সে আবুলের মদের বারে যায় এবং একটা পুরুষ ধরে আনে। 

আসল ব্যাপার আরও খারাপ, যে পুরুষই তাকে অফার করে সে সাথে সাথে রাজি হয়ে যায়। আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি... আমি এখন কি করব বলেন আমাকে প্লিজ...”

ডাক্তার নিজে ভিতরে ভিতরে চরম উত্তেজিত হয়ে বলে-

“শান্ত হন শান্ত হন...একটা গভীর নিঃশ্বাস নেন... হ্যাঁ এবার আমাকে বলেন মদের বার টা যেন ঠিক কোন জায়গায়??...”




একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। 

তাই সে বলেছে . . দুদু বার করে লিখ। ……….. বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছ

স্বামী: ওগো একটু কাছে আসো |

স্ত্রী: কেন?

স্বামী: কতদিন তোমায় আদর করি না |

স্ত্রী: ঢং কত? আদর না করলে এই ৫ টা বাচ্চা কি আমি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেছি |





তিন ব্যক্তি হেটে যাচ্ছিল।

১ম ব্যক্তিঃ আমার বাহু দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট বাহু।

২য় ব্যক্তিঃ আমার মাথা দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট মাথা।

৩য় ব্যক্তিঃ আমার Penis দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট। তিন ব্যক্তি তাদের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গিনিস বুকের অফিসে গেল। 

প্রথমে প্রথম ব্যক্তিটি ঢুকল। কিছুক্ষন পর সে বের হয়ে এসে বললঃ"আমার বাহুই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট।

"এবার দ্বিতীয় ব্যক্তিও ঢুকল। কিছুক্ষন পর সেও হাসি মুখে বের হয়ে এসে বললঃ "আমার মাথাই পৃথিবীর ছোট মাথা।

এবার গেল ৩য় ব্যক্তি। কিন্তু কিছুক্ষন পর সে খুবই রাগান্নিত হয়ে এসে বললঃ

এই শালা শাকিব খানটা কে? ওর জন্য আমি রেকর্ড করতে পারলাম না!





ছাত্র : স্যার একটি কথা বলবো?

স্যার : কি বলবে বলো?

ছাত্র : আমার খুব লজ্জা লাগছে

স্যার : লজ্জার কি আছে বল?

ছাত্র : আস্তে বলব না জোরে বলব স্যার?

স্যার : আরে বেটা যা বলবি জোরে বল সবাই শুনুক 

ছাত্র : চিত্কার করে বলে- স্যার আপনার পেন্টের চেইন খোলা

স্যার : হারামজাদা আস্তে ক…





ছেলেঃ আন্টি আপনার মেয়ে এত সিলিম কেন। 

আন্টিঃ ও সালাদ পছন্দ করে তো তাই,

ছেলেঃ হে আন্টি আমিও বুঝতে পেরেছি। 

এ জন্যই তার বালিশের নিচে শসা, মূলা, গাজর পাওয়া যায়।





এক মহিলা SPAIN যাচ্ছে এক মাসের সফরে অফিসের কাজে।যাবার সময় স্বামীর কাছে জানতে চাইল যে তার কিছু লাগবে কি না।স্বামী একটি SPANISH GIRL আনতে বলল। বৌ বলল OK।

এক মাস পর যখন বৌ ফিরে এল তখন স্বামী জানতে চাইলো SPANISH GIRL কোথায়।বৌ উত্তর দিল "মাত্র তো একমাস হল,আরো ৯ মাস অপেহ্মা কর"।





মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে, ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো,

”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস......? 

আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন,

মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে.......!





গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক তার গর্ভবতী স্ত্রীকে শহরে নিয়ে এসেছে ডাক্তার দেখাতে 

ডাক্তার মহিলাকে চেকআপ করার পরে বললেন :-

আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হন নি। পেটে গ্যাস হয়েছে।

লোকটি ডাক্তারের উপর ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে বলল:-

ফাজলামি পেয়েছেন আপনারে ডাক্তারি শিখাইছে কে?

আমি কি একটা পাম্পার নাকি.???





এক লোক খুব লাজুক। সারাদিন বই পড়ে।... বিয়ের ২ মাস পর ও সে তার বৌ এর সাথে কিছুই না করায় বৌ হতাশ। এক রাতে লোকটি পড়ছে।বৌ তাকে আকর্ষন করতে সব কাপড় খুলে খাটেশুয়ে পড়লো।লোকটি লজ্জা পেয়ে বৌ এর ঐ জায়গা বই দিয়ে ঢেকে বাইরে চলে গেল . . .

ঠিক তখনই ছোট ভাই ঘরে ঢুকে এই অবস্থা দেখে চিত্‍কার করে বলতে থাকলো . . .

“ মা . . . . . . . . . . . !

ও . . . . . মা !!

দেইখা যাও . . . !! 

ভাইজান তো পুরা ভিতরে ঢুইকা গেছে খালি বই টা বাকী!!!!






জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল।

এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল। গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে। নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। 

শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে? শেয়াল বললো, ওটাই তো... এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ ... ...হুজুর। 

নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো। শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে ৩ বার সঙ্গম করে ফেললো। কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না।

শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, 

ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে!





ক্লাসে শিক্ষক প্রাণীদের ডাক সম্পর্কে পড়া ধরছেন। সবচেয়ে ফাঁকিবাজ ছাত্র সজিবকে......

শিক্ষকঃ বলতো সজিব? কুকুর কিভাবে ডাকে?? 

সজিবঃ ঘেউ ঘেউ।। 

শিক্ষকঃ বিড়াল??? 

সজিবঃ ম্যাও ম্যাও।

শিক্ষকঃ আচ্ছা, এবার বল লায়ন কিভাবে ডাকে ??

সজিবঃ আহ আহ্ উহ উহ। 

শিক্ষকঃ বজ্জাত কোথাকার, আমি লায়ন কইছি লিউন না




এক বুড়া বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর হারিয়ে আসতো। তাই তার বউ

বুড়াকে খুব ঝাড়তো। একদিন বুড়া ঠিক করলো আজকে বারে যাওয়ার আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট

করে গিট্টু লাগায় নিবে….তাহলে আর হারাবে না। রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল খেয়ে বাসায় বুড়া ফিরলো।।

বুড়িকে ঢলতে ঢলতে বলল, “দেখেছো..আজকে গায়ের চাদর ঠিকঠাক আছে…. 

বুড়ি বলল,”তা ঠিক বলেছো,

কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই???”





মেয়েঃ এই শুনো জান তুমি ঐটা উঠাও না???

ছেলেঃ কোনটা? ??

মেয়েঃ তুমি কোনো কিছু বুঝো না..কোনটার কথা বলতেছি???

ছেলেঃ আমি আসলেই বুঝতেছি না..তুমি কোন জিনিষটা উঠাতে বলতেছ...

মেয়েঃ শুনো আমি আর পারতেছি না...প্লিজ ...উঠাও...

ছেলেঃ খুলে বলোতো কোন জিনিষটা উঠাবো???

মেয়েঃ কেন...তুমি দেখতে পাচ্ছো না তোমার টাকা পরে গেছে...আমি সেটাই উঠাতে বলতেছি।।।।।





ছোট দুইটা বাচ্চা খেলা করছে। ছোট বলে তাদের গায়ে তেমন কোন কিছুই নেই। তো খেলতে খেলতে মেয়েটা হঠাৎ ছেলেটার দিকে নজর পড়ল।

মেয়ে : আরে.. তোর ঐতা কি? আমার তো নাই.. দেখি দেখি (বলেই মেয়েটা ছেলেটার পুরুষাঙ্গ নাড়াচাড়া করে দেখতে লাগল।

ছেলে টা তখন ক্ষেপে গিয়ে বলল, "তানিস না তানিস না... নিজের তা তো তাইনা তাইনা থিরছস.. এখন আমারতাও থিরবি।





স্যার:পানি কোন লিঙ্গ?
বল্টু:তরল লিঙ্গ !
স্যার:গাধা !
বল্টু:পশু লিঙ্গ ! .
.
স্যার:বেয়াদব !
বল্টু:আচরন লিঙ্গ !
.
. স্যার:স্টপ !
বল্টু:ধমক লিঙ্গ !
.
.
স্যার:গেট আউট !
বল্টু:অপমান লিঙ্গ ! 
.
স্যার বেঁহুশ!!





একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল |

পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে

-ওভার স্পীড ৩০০

- হেলমেট না পরা ৩০০

- রং ওয়ে এট্রি ৪০০

সেক্সপিয়ার একবার বলেছিলেন, “জগতের সকল মেয়েরাই খুব সুন্দর,

বিশেষ করে বাতি নিভানোর পর ! সেক্সপিয়ারের স্ত্রীর উত্তর ছিলো,

“জগতের সকল ছেলেরাও খুবই নিষ্পাপ, বিশেষ করে বাতি নিভানোর আগে !!





বল্টু ৫ তারা হোটেল এর লিফট দিয়ে নামার সময় এক মহিলার সাথে ধাক্কা খেয়ে পরে গেল এবং বল্টুর কনুই মহিলার বুকের সাথে সজোরে আঘাত করলো।

বল্টু বলল: আপনার মন যদি আপনার বুকের মত নরম হয়, তবে আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।

জবাবে মহিলাটি বলল: আপনার ক্ষেপণাস্ত্র যদি আপনার কনুইয়ের মত শক্ত হয় তবে ৪২০ নম্বর রুমে চলে আসবেন।


গরম


চান্দু গেলো বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে 

স্বামীকেঃ "তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!" ... ... ... ... 

স্বামী রেগে গিয়েঃ "তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে- মেয়ে কি আমি internet থেকে download করছি?? … ..

স্ত্রী ততোধিক রেগেঃ তোমার যা download speed !!! এগুলো আমি পাশের বাড়ির বল্টু, পল্টু আর পিন্টুর'পেন ড্রাইভ' থেকে নিয়েছি...?

গলফ খেলতে গেছে টিনা।

সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।

'নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!' আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।

দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।

টিনা বললো, 'ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?'

লোকটা কোনমতে বললো, 'হ্যাঁ।'

টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, 'এখন কেমন বোধ করছেন?'

লোকটা বললো, 'দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।

স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো? 

স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো | 

স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে? 

স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |

***********লেও ঠ্যালা***********

বল্টু এক ঋষির কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল

বল্টু : আচ্ছা ঋষি বাবা, বিয়েরআগে যদি প্রেমিক প্রেমিকা রাতে এক বিছানায় ঘুমায় তাহলে কি পাপ হয়? 

ঋষি : ঘুমালে তো পাপ হয় না বৎস,কিন্তু সমস্যা হল তোরা তো ঘুমাসনা!

জামাই আর বউ বসে একসাথে টিভি দেখলছিল। এমনসময় জামাই হঠাৎ বউয়ের দিকে ফিরে বলল, ‘ওগো তুমি কি আমাকে এমন কিছু বলতে পারবে যেটা একই সাথে আমাকে আনন্দ ও কষ্ট দিবে।’

বউ জামাইয়ের দিকে ঘুরে বলল,‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে তুমিই বিছানায় বেশি সময় টিকতে পারো।

১ম বন্ধুঃ দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস হয় না। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি? 

২য় বন্ধুঃ কেন, কী হইছে দোস্ত?

১ম বন্ধুঃ আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।

২য় বন্ধুঃ হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল?

১ম বন্ধুঃ আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।

ছোট ছেলেটি একরাতে হঠাত করে তার বাবা-মায়ের ঘরের দরজা খুলে দেখল তার বাবা চিত হয়ে শুয়ে আর মা কোলের উপর বসে আপ-ডাউন করছে। মা তাড়াতাড়ি নেমে গিয়ে কাপড় পরে বাইরে এল।

তখন ছেলে জিজ্ঞেস করল, মা তুমি কী করছিলে?

মা উত্তর দিল, তোমার বাবার পেটটা তো দেখছ, অনেক উঁচু ওটা সমান করে দিচ্ছিলাম।

ছেলে :- তুমি শুধু শুধু সময় নষ্ট করছ।

মা :- অবাক হয়ে বলল, এ কথা বলছ কেন?

ছেলে :- তুমি যখন শপিং করতে বাইরে যাও তখন পাশের বাসার আন্টি এসে হাঁটু গেড়ে বসে বেলুনের মত বাবার পেট ফুলিয়ে দেয়।

একটা ছেলে একটা মেয়েকে প্রপোজ করলো।

মেয়েটি বললোঃ তুমি আমার কি দেখেছো যে আমাকে প্রপোজ করলে..??

ছেলেঃ এখনও কিছু দেখিনি..!! তবে সব কিছু দেখার জন্যই প্রপোজ করলাম ।

দোকানদার : এটা নিয়ে যান দাদা, শাহরুখ খান ও এই ব্র্যান্ড পরেন মাত্র ৫০ টাকা ।

বাবু : আরেকটু কমের মধ্যে দেখান না ।

দোকানদার : তবে এটা দেখুন দাদা, এটা মিঠুন দা পরেন। খুব আরাম, মাত্র ৩০ টাকা।

বাবু : দাদা আরেকটু কম, বোঝেন ই তো। 

দোকানদার : তবে এটা নিন দাদা, ১৫ টাকা মাত্র।

বাবু : আরেকটু কম দাদা ।। ... ...আরেকটু...............

দোকানদার : তবে এক কাজ করুন দাদা, ধুতিটা খুলে রঙ করিয়ে নিন ।


মহিলা :আমাকে ধর্ষণ করা হয়েছে।

পুলিশ :আপনি বাধা দিলেন না কেন?

মহিলা :আমার হাতে মেহেদী লাগানো ছিল।

পুলিশ : কে করতে পারে?

মহিলা : কোন ক্রিকেটার করতে পারে।

পুলিশ : কিভাবে বুজলেন?

মহিলা : সে হ্যালমেট পরে ছিল।

পুলিশ : আপনি কাকে সন্দেহ করছেন?

মহিলা : তামিম ইকবাল কে।

পুলিশ : কিভাবে?

মহিলা :খেলায় বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি !!!!!!

পুলিশ বেহুঁশ .....!!!!

আবুলঃ মা,মা আব্বুর না চোখ এ সমস্যা

আবুলের মাঃ কেন?

আবুলঃ বাবা দুরের জিনিশ খুব ভালো দেখতে পায়,কিন্তু কাছের জিনিস একদম ই দেখতে পারেনা

আবুলের মাঃ কিভাবে বুঝলি?

আবুলঃ আমি বিকেলে নিচে খেলতে গিয়ে ঝিলমিল আন্টির মেয়ে সুমির হাত ধরলাম, বাবা ৫ তলা থেকে বলল এই সুমির হাত ছাড় কিন্তু কিছুক্ষন আগে আমাদের ঝিলমিল আন্টিরে তুমি মনে কইরা জড়াইয়া ধরতে গেলো, ভাগ্যিস আমি সময়মতো উপস্থিত হয়েছিলাম!

কেরামত বিয়া করছে...

বাসর রাতে বৌ কে আদর করতে গেল.... বৌ তো রেগে গেল!

বৌ: খবরদার! আমার কাছে আসবেনা!

কেরামত: (অবাক হয়ে) কেন?

বৌ: কারন আমি মাকে কথা দিছি...

বিয়ের পর এসব ছেড়ে দেব!

বাসর ঘরে স্বামী যাবার পর ৩ দিন পর বের হলে !

বন্দুরা প্রশ্ন করল এতো লম্বা সোহাগ রাত কিভাবে করলি বল?

স্বামী বললঃ আগে বল ভেসলিন এর বোতলে কে সুপার গ্লু রাখছে?

নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |

: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?

: বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুজে পায় |

এক লোক কথায় কথায় গালি দেয় যেমন ১০ টা শব্দ বললে তার ভিতর ৩ গালি দিবেই তাকে ঠিক করার জন্য পুলিশে অভিযোগ করা হল

পুলিশ: মানুষকে নাকি কথায় কথায় গালি দেন.... 

লোক: শালার সব মিথ্যা কথা কোন চু**নির পুলায় বলছে গালি দেই।

সখিনাঃ তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে। আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না। কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?

জরিনাঃ আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়, তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো।

আবুল মিয়ার সাথে পাশের বাসার মিতা ভাবীর যৌন সম্পর্ক আছে। আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর: 

আবুল:তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?

মিতা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।

আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর। 

মি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।

আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।

মি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।

আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে? 

মি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া

আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে।

বল্টু বাজার থেকে বাজার করে কিছু ৫ টাকার কয়েন বাচল।

বল্টু বাড়ি এসে ঐগুলো বাজাচ্ছিল টুং টুং করে।

বল্টুর বৌ রেগে তার সাথে বোকল আর ও চুপচাপ থাকল।

পকেটে রেখে দিল।

রাত্রি খাওয়ার পর বল্টু বলল করবো এখন!!

বল্টুর বৌ,,,করবা একন?

বল্টু,,হ্যা। তুমি অনুমতি দিলে।

বল্টুর বৌ,,আচ্চা।তকন বল্টুর বৌ তো রেডি খাটের উপর খুলেটুলে রেডি।

বল্টু,,তখন পকেট থেকে ঐ ৫ টাকার কয়েন বের করে বাজাতে শুরু করল।টুং টাং,

ট্রেনে ভিড়ের মাঝে একটা লোক যা করার করছিল

তো পুলিশ তারে ধইরা নিয়া গেলো

পুলিশ লোকটারে জিগাইলো "ঐ ব্যাটা তুই মহিলাটারে কামরাইতেছিলি ক্যান???"

লোকটি বলল

"স্যার আমার কি দোষ???

ওখানেইতো লিখা ছিল মহিলা কামরা।"

খেঁচা মিয়া গেল ডাক্তার এর কাছে ....

খেঁচা : স্যার আমার ধন ছোট। বড় করার ঔষধ দেন।

ডাক্তার : ঠিক আছে। এই ঔষধ টা দিনে ২ বার করে ৩ মাস খাবেন।

খেঁচা বাসায় এসে ভাবল যে আস্তে আস্তে খাওয়ার চেয়ে একবারে খেলে ফল তাড়াতাড়ি পাওয়া যাবে। পরের দিন...

খেঁচা : ডাক্তার সাহেব দেখেন আমার ধন এতো বড় হয়া গেছে যে ধন দেয়াল ছ্যাদা কুইরা বাইরোইছে।

ডা : হায় হায় আপনার বিচি?

খেঁচা : বিচি ট্রাকে আইতাছে।

প্রিন্সিপালঃ “আপনার বাচ্চাকে আদব কায়দা শিখাবেন ভালো করে” 

অভিভাবকঃ “কেন স্যার? কি হয়েছে?” 

প্রিন্সিপালঃ “এপ্লিকেশন ফর্মের সেক্স কলামে সে লিখে এসেছে 

। “কখনো সুযোগ মিলে নাই….

এক স্মার্ট মেয়ে টি-শার্ট পরে পার্কে বসেছিলো।সে মেয়ের বুকের উপর একটা গাড়ির ছাপ ছিল।শামসু পাশেই বসে বিড়ি খাচ্ছিল, হঠাৎ মেয়েটার বুকেরদিকে তাকিয়ে হা করে রইল। মেয়েটি তা খেয়াল করল এবং রেগে বললো ...........

মেয়েঃ- এভাবে হা করে তাকিয়ে কি দেখেন?

শামসুঃ-না মানে, গাড়ি দেখছি!!

মেয়েঃ-[রাগের সুরে] গাড়ি কোনদিন দেখেন নাই??

শামসুঃ না মানে,গাড়ি তো অনেকই দেখছি কিন্তু এত বড় স্পিড ব্রেকার আমার জীবনেও দেখি না........!!!!!!

একদিন চান্দু আমেরিকাতে গেছে সেইখানে সকালে ব্রেড জ্যাম জেলি নিয়া মনের সুখে খাচ্ছে তখন সেখানে এক আমেরিকান চুইনগাম চাবাইতে চাবাইতেতার কাছে এসে আজাইরা আলাপ শুরু করলো........

আমেরিকানঃ”তোমরা বাঙ্গালীরা পুরা ব্রেড খাও??

চান্দুঃঅবশ্যই ।

আমেরিকানঃবাবলগাম চাবাইতে চাবাইতে আর ফুলাইতে ফুলাইতে বলতে থাকলো “ আমরা শুধু ভিতরেরটা খাই আর বাইরেরটা প্রসেসিং করে কনটেইনার এ ভরে বাংলাদেশ এ বেচে দেই।

... আমেরিকানঃতোমরা কি ব্রেড এর সাথে জ্যাম খাও??

চান্দুঃঅবশ্যই।

আমেরিকানঃআবার চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে বলল আমরা খাইনা কারন আমরা ব্রেকফাস্ট এ ফল খাই আর অইগুলার ছোকলা আর ঝুটা গুলা দিয়ে জ্যাম বানাইয়া বাংলাদেশ এ পাঠাইয়া দেই।

এই বাড় চান্দু বললঃতোমরা কি আমেরিকাতে সেক্স কর??

আমেরিকানঃঅবশ্যই করি।

চান্দুঃতাইলে কনডম ইউজ করলে ওইটা কি কর??

আমেরিকানঃফেলে দেই

চান্দুঃআমরা ফালাইনা!! অইগুলা দিয়া চুইংগাম বানাইয়া আমেরিকাতে বিক্রি করি ।

শামসু তার গার্লফ্রেন্ড কে ফোন দিয়ে বলতেছেঃ জান আজকে রাতে চল গুল্লি-ডান্ডা খেলি ......

গার্লফ্রেন্ডঃ নাহ্। সেটা খেলতে পারবো না। পিচ ভেজা আছে । কিন্তু তুমি চাইলে ভলি বল খেলতে পার ।

মেয়েঃ ওহ!!! আবার রক্ত বের হচ্ছে......একটু তাড়াতাড়ি করুন...অনেক ব্যাথা লাগছে তো... ওহ!!! ওইই!!! মা.......

ছেলে : ওকে ওকে এবার তাহলে একটু বড় হা কর তা নাহলে তো আমি ফেলতে পারবো না......

মেয়ে : আহ!!! এতো জোর...!!! এবার থামুন তো,...। এতো কষ্ট,

উফফ ....

ডাক্তারঃ এই নাও... আক্কেল দাঁত উঠানোর কাজ শেষ.....এবার খুশি তো???

মেয়েঃ এই শুনো জান তুমি ঐটা উঠাও না???

ছেলেঃ কোনটা? ??

মেয়েঃ তুমি কোনো কিছু বুঝো না..কোনটার কথা বলতেছি???

ছেলেঃ আমি আসলেই বুঝতেছি না..তুমি কোন জিনিষটা উঠাতে বলতেছ...

মেয়েঃ শুনো আমি আর পারতেছি না...প্লিজ ...উঠাও...

ছেলেঃ খুলে বলোতো কোন জিনিষটা উঠাবো???

মেয়েঃ কেন...তুমি দেখতে পাচ্ছো না তোমার টাকা পরে গেছে...আমি সেটাই উঠাতে বলতেছি।।।।।

দুই ভাই বাসার পাশের ডোবাতে ছিপে মাছ ধরছে,……

আর ঐ দিকে বাসার ভেতর কামের বেটি ড্রাইভার এর সাথে কাম করতাছে!!!

এদিকে মাছ বার বার কেচো খেয়ে নিচ্ছে তাই এক ভাই আরেকটারে বলে,” কেচো দে, কেচো দে”।

ঐ দিক থেকে কামের বেটি রেগে মেগে এসে এক চটকানি দিয়া বলে, “কে চোদে তা জাইনা তোদের কাম কি”????

স্যার : বল তো মুলধন কাকে বলে ?

ছাত্র : শীতের রাতে স্ত্রী সহবাসের পর সকালবেলা গোসল করলে যে ধন অবশিষ্ট থাকে তাই হচ্ছে মুলধন ।

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?

: না।

: প্রেমিকা আছে ?

: না।

: পরকীয়া করেন ?

: ন।

: টানবাজার যান ?

: না।

: মাস্টারবেট করেন?

: না।

ডাক্তার ক্ষেপেবললেন, ? ওই মিয়া,তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!! ?হট 

হট জোকস ১৮
হাসির জোকস ১৮+
বড়দের খারাপ জোকস
হাসির জোকস 18+
মজার মজার হাসির জোকস
ছোট জোকস
মজার জোকস ১৮+
হাসির জোকস 2018,
এডাল্ট জোকস,  কবিতা,  গল্প 
এডাল্ট জোকছ,  ১৮+ জোকর্স,  bangla 18+ jokes,  jokes 18+,  adult jokes, pdf download, bad jokes 
হাসির জোকস ১৮+,  গরম জোকস ১৮+ শরীর গরম করার জোকস,  হটি নটি জোকস, বড়দের জোকস
tags:-